স্থানীয় বাসিন্দাদের দাবি, আগে এই এলাকায় ভালোভাবে কাঁটাতার ছিল না। ফলে রাতের অন্ধকারে বিএসএফের নজর এড়িয়ে বাংলাদেশি দুষ্কৃতীরা ভারতের সীমানায় প্রবেশ করত। সীমান্তবর্তী এলাকার মানুষদের গরু, ছাগল সহ বিভিন্ন ধরণের সাংসারিক জিনিসপত্র চুরি করে নিয়ে পালিয়ে যেত। এখন এই কাঁটাতারের বেড়া তৈরির কাজ শুরু হওয়ায় স্থানীয় বাসিন্দারা অনেকটাই খুশি।
আরও পড়ুনঃ ‘শিক্ষীত আলুভাজা’র দোকান! ব্যাপারটা ঠিক কী? বানান ভুল কেন? সবটা জানলে চমকে যাবেন
advertisement
ঘোজাডাঙ্গার দক্ষিণপাড়া এলাকায় কাঁটাতারের বেড়া বরাবর তৈরি করা হচ্ছে কংক্রিটের রাস্তা। সেই রাস্তা দিয়ে খুব সহজেই বিএসএফ নজরদারি চালাতে পারবে। সীমান্তরক্ষা বাহিনীর এই উদ্যোগে খুশি এলাকাবাসী।
প্রসঙ্গত, ঘোজাডাঙ্গার দক্ষিণপাড়া এলাকায় আগে ভালোভাবে কাঁটাতার ছিল না। ফলে রাত্রি নামলে অনেক সময় বিএসএফের নজর এড়িয়ে বাংলাদেশি দুষ্কৃতীরা এলাকায় প্রবেশ করত এবং স্থানীয় বাসিন্দাদের গরু, ছাগল সহ বিভিন্ন ধরণের সাংসারিক জিনিসপত্র চুরি করে নিয়ে পালিয়ে যেত। এলাকাবাসীর এমনটাই দাবি। ফলে কাঁটাতারের বেড়া তৈরির কাজ শুরু হওয়ায় তাঁরা বেশ খুশি।