পুলিশ সূত্রে খবর, ওই ছাত্রী টিউশন পড়ে ফিরছিল। সেই সময় অভিযুক্ত যুবক তার পথ আটকে দাঁড়ায় এবং ছাত্রীটির প্রাইভেট পার্টে হাত দেওয়ার চেষ্টা করে। ভয়ে কেঁদে ওঠে ছাত্রী। তার কান্নার আওয়াজে আশপাশের দোকানদাররা ছুটে এসে অভিযুক্তকে ধরে ফেলে।
advertisement
মনোজিতের আর ছাড় নেই, ভয়ঙ্কর সেই ঘটনার সময় সঙ্গে কী ছিল তার? বাড়ি থেকে নিয়ে গেল পুলিশ
স্থানীয়রা জানিয়েছেন, যুবক পালাতে চাইলেও তাকে ঘিরে ধরে গণধোলাই দেওয়া হয়। এরপর খবর দেওয়া হয় বারাসাত থানায়। পুলিশ এসে অভিযুক্তকে উদ্ধার করে থানায় নিয়ে যায়। বর্তমানে তাকে আটক করে জিজ্ঞাসাবাদ চলছে।
কসবার ল কলেজের ছাত্রী ধর্ষণ কাণ্ডের ক্ষত এখনও টাটকা। তার মধ্যেই বারাসাতের মতো জনবহুল এলাকায় দিনের আলোয় ছাত্রী হেনস্তার ঘটনা আরও একবার নারী নিরাপত্তা নিয়ে প্রশ্ন তুলে দিল। ইতিমধ্যে, কসবা গণধর্ষণ কাণ্ডে তদন্তে আরও এক ধাপ এগিয়েছে পুলিশ। অভিযুক্ত মনোজিৎ মিশ্রের মেডিকো-লিগ্যাল পরীক্ষা সম্পন্ন হয়েছে বলে সূত্রের খবর। শুধু মনোজিৎ নয়, তার দুই সহযোগী প্রমিত ও জইবের-এরও মেডিকো-লিগ্যাল পরীক্ষা করা হয়েছে।