আরও পড়ুন: আগামী ৪৮ ঘণ্টায় রাজ্যজুড়ে ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস
আম আদমির আম প্রীতির তালিকায় এবার আরও একটা জেলার নামের সংযোজন। মালদহ-মুর্শিদাবাদের আমের পাল্লা আগেই ভারী ছিল। সমানে সমানে টক্কর দিচ্ছে বাঁকুড়ার আম। আম্রপালি, মল্লিকা, ল্যাংড়া, আলফ্রানসোর মুকুল ধরেছে লাল রুখা মাটিতেই। ২০০২ সালে বাঁকুড়ার স্বনির্ভর গোষ্ঠীর মহিলারা আম চাষ শুরু করেছিলেন। নতুন সরকারের আমলে একক মালিকানায় শুরু হয়েছে আম চাষ। আরও বেশি জমিতে। বেশি পরিমাণে। চাষিদের উৎসাহী করেছে উদ্যান পালন দফতর।
advertisement
লাল মাটির আম
- চাষিদের গাছের চারা দেওয়া হয়েছে
- পরিচর্যার প্রশিক্ষণও দেওয়া হয়েছে
- কীটনাশক নিয়ে সচেতন করা হয়েছে
- প্রায় ৪ হাজার হেক্টর জমিতে আম চাষ
- প্রতি হেক্টর জমিতে (লাগানো হয়েছে) ৪৫০টি করে গাছ
বাঁকুড়া সদর ও খাতড়া মহকুমায় সবথেকে বেশি আমের চাষ হচ্ছে। মজবুত হচ্ছে জেলার অর্থনৈতিক পরিকাঠামো। চলতি মরশুমে জেলায় আমের ফলন হয়েেছ ১৬০০ মেট্রিক টন।
আরও পড়ুন: বালুরঘাটের আবগারি আধিকারিকের স্ত্রীর মৃত্যুর ঘটনায় সামনে এল চাঞ্চল্যকর তথ্য !
চাষের সঙ্গেই বিপণনেও সাহায্য করছে রাজ্য। কলকাতা-দিল্লিতে বাজার পেয়েছে বাঁকুড়ার আম। পাড়ি দিয়েছে বিদেশেও। চাষিরা বলছেন, ভাল আছি।
আমের আমি, আমের তুমি। কিন্তু আম দিয়ে কি চেনা যায়? নাহ.. আলাদা করে না বলে দিলে লাল মাটির আম চেনার জো নেই। স্বাদে, গন্ধে, বর্ণে সেরার শিরোপা পাচ্ছে বাঁকুড়ার আমও।