এর জন্য প্রিমিয়ামের কোন খরচ দিতে হবে না বীমাধারণকারী কৃষকদের। মঙ্গলবার ওই বিষয়ে একটি প্রচারমূলক ট্যাবলোর উদ্বোধন হয়ে গেল জেলাশাসকের দফতর থেকে। ঢাক বাজিয়ে সচেতনামূলক বাউল গান, সঙ্গে এই সুসজ্জিত ট্যাবলো সবুজ পতাকা উড়িয়ে রওনা করলেন বাঁকুড়ার জেলাশাসক সিয়াদ এন। এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন জেলা পরিষদের সভাধিপতি অনুসূয়া রায়, কর্মাধ্যক্ষ মৌ সেনগুপ্ত এবং কৃষি দফতরের অন্যান্য আধিকারিকরা।
advertisement
আরও পড়ুন : পুজোর সাজে ট্রেন্ডিং এই গয়না, পরলে লোকে দেখবেই! আপনার লিস্টে আছে তো?
এই সচেতনামূলক সুসজ্জিত ট্যাবলো আগামী আড়াই মাস ধরে বাঁকুড়া জেলার প্রত্যেকটি গ্রাম, গ্রাম পঞ্চায়েত ও ব্লক স্তরে ঘুরে ঘুরে সচেতনতামূলক প্রচার করবে। যাতে চাষীরা শস্য বীমা যোজনা নিজেদের বীমার আওতায় আনতে পারেন। এই সচেতনতামূলক ট্যাবলো থেকেই পাওয়া যাবে শস্য বীমা যোজনা আবেদনের ফর্ম।
আরও পড়ুন : বোটানিক্যাল গার্ডেনে বিশেষ আকর্ষণ, আন্দামান থেকে এল দেড় হাজার গাছ! কী হবে জানেন?
জেলা প্রশাসন সূত্রে জানা গিয়েছে, ইতিমধ্যেই প্রায় তিন লক্ষ ষাট হাজার হেক্টর জমি শস্য বীমার আওতায় আনা গিয়েছে। গত দুই মাস ধরে জেলার যে ধরনে আবহাওয়ার রয়েছে, এই লক্ষ্যমাত্রা পাঁচ লক্ষের কাছাকাছি নিয়ে যাওয়ার টার্গেট রয়েছে জেলা কৃষি দফতরের। গত বছর শস্য বীমার আওতায় প্রায় ১৫ কোটি টাকা পেয়েছেন কৃষকরা। এ বছর সেই পরিমাণ কয়েকগুণ বাড়বে বলে আশাবাদী জেলা প্রশাসন।