ঘুরে ফিরে আবারও কি সেই বীরভূম যোগ? নথি বলছে, বোলপুর পুরসভা এলাকায় সাড়ে পাঁচ কাঠা জমি কিনেছেন বিধায়ক জীবনকৃষ্ণ। উল্লেখ্য, বোলপুর পুরসভার এক পশ এলাকায় এই জমি। জমির দরও এখানে অনেকটা বেশি। সেই এলাকায় সাড়ে পাঁচ কাঠা জমির নথি ইতিমধ্যেই পাওয়া গিয়েছে। এর পাশাপাশি আরও বেশ কিছু জায়গায় বিধায়কের সম্পত্তি রয়েছে বলে জানা যাচ্ছে।
advertisement
আরও পড়ুন: তৃণমূল বিধায়কের বাড়ির পাশের পুকুর থেকে এ কী উদ্ধার হল! ৩২ ঘণ্টা পরও তল্লাশি, অবাক সিবিআই
সূত্রের খবর, শান্তিনিকেতন উন্নয়ন পর্ষদ এলাকায় চার কাঠা জমি রয়েছে বিধায়কের নামে। শুধু তাই নয়, সাঁইথিয়া পুরসভা এলাকাতেও তাঁর নামে সব মিলিয়ে প্রায় ২৪ কাঠা জমি রয়েছে বলে খবর। এই সাঁইথিয়া পুর এলাকায় তাঁর একটি তেলকল রয়েছে বলেও সিবিআই সূত্র মারফত জানা যাচ্ছে। এছাড়াও তিনি কোল্ড স্টোরেজ ও রাইস মিলের মালিক বলেও সিবিআই সূত্রে খবর। বীরভূম জেলাতে বিধায়কের একাধিক ফ্ল্যাটের সন্ধান পাওয়া গিয়েছে বলেও সূত্র মারফত জানা যাচ্ছে। বিধায়কের এই বিপুল অঙ্কের সম্পত্তি কীভাবে তৈরি হল, সেই বিষয়টিও নজরে রয়েছে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার অফিসারদের। তবে কি নিয়োগ দুর্নীতির টাকা সাদা করতেই এই বিপুল অঙ্কের সম্পত্তি তৈরি করেছিলেন জীবন, উঠছে একাধিক প্রশ্ন।
আরও পড়ুন: হঠাৎ আসানসোলে ইডি অভিযান! এবার কার দরজায় গোয়েন্দারা, শুনলে পায়ের তলার মাটি সরে যাবে
বিধায়কের ঠিক কী কী সম্পত্তির খোঁজ মিলেছে এখনও পর্যন্ত? বোলপুর পুরসভা এলাকায় সাড়ে পাঁচ কাঠা জমি কিনেছেন বিধায়ক। শান্তিনিকেতন উন্নয়ন পর্ষদ এলাকায় চার কাঠা জমি রয়েছে বিধায়কের নামে। শুধু তাই নয়, সাঁইথিয়া পুরসভা এলাকাতেও তাঁর নামে সব মিলিয়ে প্রায় ২৪ কাঠা জমি রয়েছে বলে খবর। এই সাঁইথিয়া পুর এলাকায় তাঁর একটি তেলকল রয়েছে বলেও সিবিআই সূত্র মারফত জানা যাচ্ছে। বীরভূম জেলাতে বিধায়কের একাধিক ফ্ল্যাটের সন্ধান পাওয়া গিয়েছে বলেও সূত্র মারফত জানা যাচ্ছে।