আরও পড়ুনঃ বড় ছেলের বয়স ৬৫, ৯২ বছরে ফের বাবা হলেন চিকিত্সক! স্ত্রীর বয়স শুনলে চমকে যাবেন
মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের এই প্রকল্প নজির বিহীন ভাবে সারা ফেলেছে মানুষের মধ্যে। পাড়ায় পাড়ায় পৌঁছে গিয়ে মানুষের সমাধান করাটাই মূল লক্ষ্য ছিল এই প্রকল্পের মধ্যে দিয়ে, যা বাস্তবায়িত হয়েছে গত তিন মাস ব্যাপী। নদিয়া জেলায় ৬,৩০০ স্কিমের মধ্যে দিয়ে অন্যতম রয়েছে এক হাজার স্টিকওয়ার্ক, সেখানে নদিয়ার গর্ব হাজার প্রকল্প নদিয়ার সংকল্প। আমার পাড়া আমার সমাধান প্রকল্প নিয়ে এক বিশেষ সাংবাদিক বৈঠকের আয়োজন করা হয় নদিয়া জেলাশাসক দফতরে।
advertisement
উপস্থিত ছিলেন নবনিযুক্ত জেলা শাসক অনীশ দাশগুপ্ত, এছাড়াও ছিলেন কৃষ্ণনগর লোকসভা কেন্দ্রের সাংসদ মহুয়া মৈত্র। ছিলেন জেলা পরিষদের সভাধিপতি তারান্নুম সুলতানা মীর, এছাড়াও ছিলেন অতিরিক্ত জেলাশাসক সহ প্রশাসনিক শীর্ষ কর্তারা। সাংসদ মহুয়া মৈত্রের দাবি, গত তিন মাস ধরে নদিয়া জেলার প্রত্যেকটি সাব ডিভিশনে চলছে আমার পাড়া আমার সমাধান কর্মসূচি, যে এলাকায় গুলি রাস্তা নেই মানুষ রয়েছে বিভিন্ন সমস্যায় তারা এই কর্মসূচির মধ্যে দিয়ে সবকিছুর সুবিধা উপভোগ করতে পেরেছে। তাই মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের এই প্রকল্প সারা ফেলেছে গোটা রাজ্যজুড়ে।
তিনি আরও জানান, নদিয়া জেলা বরাবরই রেকর্ডের তালিকায় থাকে, এবার আমার পাড়া আমার সমাধানও হাজার প্রকল্প নদিয়ার সংকল্প রেকর্ড করল নদিয়া জেলা। সত্যিই আমরা খুব গর্বিত। আগামী দিনে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের আরো প্রকল্প আছে যা গোটা রাজ্যের মানুষের এবং এলাকার উন্নয়নের এক নতুন দিশা হয়ে দাঁড়াবে। অন্যদিকে সাংসদ মহুয়া মৈত্রের একই বক্তব্যে সহমত পোষণ করেন নবনিযুক্ত জেলা শাসক দাস গুপ্ত।