সোশ্যাল মিডিয়া পোস্টে অপরূপা লিখেছেন, ‘‘অধীর রঞ্জন চৌধুরীকে সেই দিনটির কথা মনে করতে হবে যেদিন সংসদ ভবনে কেন্দ্রীয় মন্ত্রী স্মৃতি ইরানি শ্রীমতি সনিয়া গান্ধিকে আক্রমণ করেছিলেন, সেই সময় কংগ্রেসের কোনও সদস্য ছিল না, কেবল আমি এবং সাংসদ মহুয়া মৈত্র সামনে চিনের প্রাচীরের মতো দাঁড়িয়ে ছিলাম। সনিয়াজি গিয়েছিলেন এবং আমাদের ধন্যবাদও দিয়েছিলেন।! অধীর রঞ্জন চৌধুরী আপনি জানেন আপনি যে শ্রীমতি মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র চেষ্টা করছেন যিনি প্রতিটি (ঘরে ঘরে দিদি) আপনি আপনার কিছু নিজের শিষ্য চামুনডাকে সামনে রেখে মিথ্যে ব্যক্তিগত অভিযোগ দিদির বিরুদ্ধে যা চেষ্টা করছেন কিছু প্রেস মিডিয়াকে নিয়ে তার মানহানি করার রাজনীতি করছেন। মনে রাখবেন আপনি যে রাজনীতি করছেন, আমি আপনার চামড়া খুলে ছড়িয়ে ঢোল তৈরি করে আপনার গুরু মোদিজীর সামনে ঢোল বাজাবো।"
advertisement
আরও পড়ুন- অ্যাডিনোভাইরাসে রাজ্যে শিশুদের মৃত্যুমিছিল! কেন্দ্রকে অবগত করল বঙ্গ বিজেপি
প্রসঙ্গত এর আগে, তিনি সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট করেছিলেন, ‘‘ভারতে ৭০ বছর ধরে কংগ্রেস সরকার এবং বাংলায় ৩৫ বছর ধরে সিপিআইএম সরকার মুসলমানদের বোকা বানিয়েছিল এবং এই কারণে কংগ্রেস সাচার কমিটি নিযুক্ত করেছিল, ৩৫ বছরে সিপিআইএম বাংলার মুসলমানদের জন্য কী করেছিল, ২০০৯ সাচার কমিটির রিপোর্ট বেরিয়েছে। আজ দাঁড়িয়ে আছে, অধীর রঞ্জন চৌধুরী কি আজ সেই সাচার কমিটির রিপোর্ট অস্বীকার করতে পারেন? হয় অধীর রঞ্জন চৌধুরী সাচার কমিটির রিপোর্ট বুঝতে পেরেছেন যে ভারতের মানুষ বাংলার বামপন্থীদের ভুলে গেছে অথবা তিনি মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের অগ্রগতির কাজকে অন্ধকারে রাখতে চান এবং জনগণকে বিভ্রান্ত করতে চান। ২০২১ সালের বিধানসভা নির্বাচনে, যখন সিপিআইএম-কংগ্রেস একটি আসনও পায়নি, তখন উভয় দলই তাদের বক্তব্য দিয়েছিল যে আইএসএফ একটি সাম্প্রদায়িক দল, যার কারণে আমরা হাত মিলিয়ে হেরেছি। আজ তারা বলছে নওশাদ সিদ্দিকীর কারণে। যার প্রভাব পড়েছে সাগরদিঘি বিধানসভা নির্বাচনে।’’