এই আদিগঙ্গার পাড়ে শুধুমাত্র অনুকূল ঠাকুর নয়, এসেছিলেন আরও অনেক মুনি, ঋষি। সে কারণে এই স্থান পবিত্র একটি স্থান। আপনি চাইলে একদিনের জন্য আসতেই পারেন এই স্থানে। সোমবার জন্মতিথিতে তাঁর ভাবসমাধি দেখতে অনেক পুণ্যার্থী আসবেন সেখানে। মন্দির কমিটির সদস্যরা সে দিকটি মাথায় রেখে সবরকম ব্যবস্থা করে রেখেছেন।
advertisement
বছরের একটি নির্দিষ্ট দিনে লক্ষ লক্ষ পুণ্যার্থী এখানে আসেন। দূরদূরান্ত থেকে পর্যটকরা আসছেন এখানে। আপনি চাইলেই আসতে পারেন এই মন্দিরে। তবে এখানে ছবি তোলার ক্ষেত্রে বেশ কিছু বিধিনিষেধ রয়েছে।এই মন্দিরটি আদিগঙ্গার পাড়ে অবস্থিত। এই স্থান শুধু এই মন্দিরের জন্য আরও অনেক কারণে বিখ্যাত। আদিগঙ্গার এই পাড় ধরেই গিয়েছিলেন শ্রীচৈতন্য মহাপ্রভু।
আরও পড়ুন : সংস্কৃতির পীঠস্থান মেদিনীপুর শহরের এই প্রেক্ষাগৃহ বিদ্যাসাগর, রবীন্দ্রনাথ এবং রাধাকৃষ্ণণের স্মৃতিধন্য
এ নিয়ে মন্দিরের ইনচার্জ বিভূতিভূষণ সরদার জানান, এই মন্দির সৎসঙ্গীদের কাছে আলাদা গুরুত্ব রয়েছে। অনেক পুণ্যার্থী আসবেন এখানে। তাঁদের জন্য সমস্ত রকম ব্যবস্থা করা থাকে। মন্দিরে অনুকূল ঠাকুরের ভাবসমাধি আছে। মূলত এই ভাবসমাধির টানে সবাই আসেন। আপনিও এই মন্দিরে আসতে পারবেন। এখানে আসতে হলে শিয়ালদহ দক্ষিণ শাখার মথুরাপুর স্টেশনে নেমে বাস বা অটোতে পৌঁছতে হবে কাশীনগর স্টেশনে।