তারা ৮ জন গতকাল বিকাল ৩ টের সময় বীরভূমের মহম্মদবাজার থেকে মাথায় চাদর নিয়ে দাতাবাবার মাজারের উদ্দেশ্যে রওনা দেন। প্রায় ৭ ঘন্টা পায়ে হেঁটে তারা রাত ১০ টা নাগাদ সিউড়ির পাথর চাপুরী মাজারে পৌঁছয়।
আরও পড়ুন: 'নির্মমতার শেষ সীমা', মধ্যরাতের অভিযান নিয়ে বিস্ফোরক দিলীপ ঘোষ!
রাতে মাজারের গেট বন্ধ থাকায়, সারারাত গেটের বাইরেই বসে থাকেন তারা। সকালে গেট খুললে তারা জেলে থাকা অনুব্রত মণ্ডলের শুভ কামনা ও জেল থেকে যাতে তাড়াতাড়ি বেরিয়ে এসে আবার রাজনৈতিক সংগঠনে যোগ দেন তৃণমূল নেতা অনুব্রত মণ্ডল , সেই কামনা করে দাতাবাবার মাজারে চাদর চাপান ও বীরভুমবাসীর জন্য দোয়া ( প্রার্থনা ) করেন তারা।
advertisement
আরও পড়ুন: ইতিউতি পড়ে পোস্টার, স্বাভাবিক যান চলাচল, মধ্যরাতের অপারেশনের পর করুণাময়ীতে দীর্ঘশ্বাস
মহম্মদবাজারের তৃণমূল কর্মী সাইদা খাতুন বলেন, "সবাই জানে দীর্ঘদিন ধরে বীরভূমের তৃণমূল নেতা অনুব্রত মণ্ডল রয়েছেন পুলিশি হেফাজতে । সেই কারণে পার্টির বিভিন্ন প্রোগ্রামে দাদার জায়গা ফাঁকা। কেষ্টহীন মঞ্চেই হচ্ছে পার্টির প্রোগ্রাম। দাদাকে ছাড়া একদম ফাঁকা লাগছে সমস্ত অনুষ্ঠান। দাদা সব সময় সবার পাশে থেকেছেন , যে কোনও সমস্যায় সবার পাশে থেকেছেন । তাই দাদার জন্য দোয়া করতে আমরা মহম্মদবাজারের মহিলা তৃণমূল কর্মীরা মহম্মদবাজার থেকে সিউড়ির পাথর চাপুরী ২৫ কিলোমিটার পায়ে হেঁটে দাতাবাবার মাজারে চাদর চপালাম এবং দাদার সঙ্গেসঙ্গে গোটা বীরভূমবাসীর জন্য দোয়া করলাম।"