আরও পড়ুন: সোশ্যাল মিডিয়া নিয়ে দলকে জরুরি নির্দেশ মমতার! নিশানায় কারা, তুঙ্গে জল্পনা...
এদিনের সভায় কর্মী সমর্থকদের উপস্থিতি ছিল চোখে পড়ার মতো। এদিন গঙ্গা ভাঙন সহ একাধিক প্রসঙ্গ টেনে তৃণমূল ও বিজেপিকে তীব্র আক্রমণ করলেন অধীর। তিনি বলেন পশ্চিমবঙ্গে যতদিন তৃণমূল থাকবে শান্তিপূর্ন নির্বাচন ততদিন হবে না। তবে সাধারণ মানুষকে সংঘবদ্ধ প্রতিকার গড়ে তুলতে হবে। মানুষ ভোট দিতে পারলে ধুলিয়ানে কংগ্রেসের জয় জয়কার হবে। সেইসঙ্গে ধুলিয়ান পৌরসভার ১০ও ১৯নং ওয়ার্ডে বামেদের সঙ্গে জোট হয়েছে বলে জানান তিনি।
advertisement
তবে তিনি এও বলেন, সাধারণ মানুষকে সংঘবদ্ধ প্রতিকার গড়ে তুলতে হবে। মানুষ ভোট দিতে পারলে ধুলিয়ানে কংগ্রেসের জয় জয়কার হবে। ধুলিয়ান পৌরসভার কংগ্রেস প্রার্থীদের সমর্থনে শুক্রবার কাঞ্চনতলা গঙ্গাঘাটে সভা করলেন অধীর।
প্রসঙ্গত, পুরভোটে কংগ্রেসে দলের যেটুকু সাফল্য আসছে তা ব্যক্তিগত, দলের নয়। দাবি তুলেছে প্রদেশ কংগ্রেস (Congress) নেতৃত্বের একাংশ। প্রায় দু’বছর দলের রাজনৈতিক অনুশীলন বন্ধ। তাই প্রাপ্ত ভোট শতাংশ বাড়ছে না বলেও মনে করছেন তাঁরা। পরিস্থিতির ব্যাখ্যা করে হাইকমান্ডকে অবহিত করার সিদ্ধান্ত নিল প্রদেশ কংগ্রেসের বিক্ষুব্ধ গোষ্ঠী।
আরও পড়ুন: সম্পর্কের টানাপোড়েনে আদালতে ৭ বছরের শিশু! 'মানবিক' রায় কলকাতা হাইকোর্টে!
কিন্তু কংগ্রেস প্রার্থীদের জয়কে দলের সাফল্য মানতে নারাজ প্রদেশ সভাপতি অধীর চৌধুরী (Adhir Ranjan Chowdhury) বিরোধী গোষ্ঠী। তাঁদের যুক্তি, প্রার্থী তালিকা ঘোষণা করেই দায়িত্ব ঝেড়ে ফেলছে প্রদেশ নেতৃত্ব। প্রার্থীদের সামান্য দলীয় পতাকা বা পোস্টার দিয়ে সাহায্য করা হচ্ছে না। অর্থ দিয়ে সাহায্য করা তো দূরঅস্ত। এমনকি যে ৪-৫ জন হেভিওয়েট নেতা এখনও কংগ্রেসের রয়েছেন হাত গুটিয়ে রয়েছেন তাঁরাও। কলকাতায় বা জেলাতে থাকলেও প্রচারে দেখা মিলছে না তাঁদের।