নরেন্দ্রপুর থানা এলাকার ৩০ নম্বর ওয়ার্ডের লস্করপুর এলাকায় থাকতেন দীপক রায় (৬৩), স্ত্রী জলি রায় (৫৫) ও মেয়ে দিশারী রায় (২৩)। দীপক রায়ের বাড়ি হাবড়ায়। তিনি ঘর জামাই হিসেবে এই বাড়িতেই থাকতেন। মেডিক্যাল রিপ্রেজেনটেটিভ-এর কাজ করতেন। আয় তেমন ছিল না। কাজটাও চলে যায়। তারপর বাড়িতেই মুদি দোকান খোলেন। কিন্তু দোকানও ভালভাবে চলছিল না বলে বন্ধ করে দেয়। পরিবারের তেমন কোনও আয় ছিল না। আর্থিক অনটনের কারণে তাঁদের মেয়ে কলেজে পড়তে পড়তেই পড়াশুনা ছেড়ে দেয়।
advertisement
বুধবার রাতে জলি রায়ের বোন তাঁকে ফোন করে। জমি সংক্রান্ত বিষয় নিয়ে আলোচনার জন্য বোনকে বাড়িতে আসতে বলে। আজ, বৃহস্পতিবার সকালে দিদির কথামতো বোন বাড়িতে এলে দেখে দরজা বন্ধ। দিশারী দরজা খোলে তাঁর হাতে শিরাকাটা অবস্থায়। সেই মাসিকেই জানায় তাঁরা সবাই ঘুমের ওষুধ খেয়েছে। প্রতিবেশীদের ডাকে তাঁদের সাহায্যে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হলে জলি রায় কে মৃত বলে ঘোষণা করে চিকিৎসকরা।
(DISCLAIMER: This news piece may be triggering. If you or someone you know needs help, call any of these helplines: Aasra (Mumbai) 022-27546669, Sneha (Chennai) 044-24640050, Sumaitri (Delhi) 011-23389090, Cooj (Goa) 0832- 2252525, Jeevan (Jamshedpur) 065-76453841, Pratheeksha (Kochi) 048-42448830, Maithri (Kochi) 0484-2540530, Roshni (Hyderabad) 040-66202000, Lifeline 033-64643267 (Kolkata))