জানা গেছে, ভগবানপুরের শৈলেন্দ্রনাথ সাউ ১৯৬১ সালে জবরদখলের মামলা করেছিলেন এক ব্যক্তির বিরুদ্ধে। ১৯৮১ সালে আদালত জায়গাটি দখল মুক্ত করার নির্দেশ দিলেও পরবর্তীতে মামলাটি উচ্চ আদালতে গড়ায়।
আরও পড়ুন- ৯ অগাস্ট নবান্ন অভিযানে বড় ক্ষতির আশঙ্কা! ব্যবসায়ীর আবেদন শুনেই বড় মন্তব্য হাইকোর্টের
এর পর মামলাকারী শৈলেন্দ্রনাথ সাউয়ের মৃত্যুর পর তাঁর ছেলে রবীন্দ্রনাথ এবং বর্তমানে তাঁর নাতি রাজিব সাউও মামলা চালিয়ে যান। এই মামলা উচ্চ আদালত নিষ্পত্তি হওয়ার পর কাঁথি দেওয়ানী আদালতে ফিরে আসে।
advertisement
আরও পড়ুন- ভোটের আগে কেন এমন করুণ অবস্থা! বঙ্গ বিজেপির নেতাদের কড়া নির্দেশ অমিত শাহের!
সেই মামলায় কাঁথি মহকুমা দেওয়ানী আদালতের নির্দেশে সাউ পরিবার জায়গাটি ফিরে পান। এর পাশাপাশি অবৈধ দখলদারি হটাতে ভগবানপুর থানার পুলিশকে নির্দেশ দেয় আদালত। সেই মতো ভগবানপুর থানার ওসির নেতৃত্বে পুলিশ গিয়ে পে-লোডার দিয়ে অবৈধ দখলকৃত বাড়ি ভেঙে ফেলে।
অপ্রীতিকর পরিস্থিতি যাতে না তৈরি হয়, সেই জন্য পুলিশ ও প্রশাসনের পক্ষ থেকে কড়া নিরাপত্তার ব্যবস্থা করা হয়। দীর্ঘ ৬ দশকের এই আইনের লড়াইয়ের সমাপ্তির এই ঘটনায় এলাকায় শোরগোল পড়ে গিয়েছে।