পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, এদিন সকালে কার্তিক মায়ের সঙ্গে ছাগল চরানোর জন্য সুবর্ণরেখা নদীর পাড় এলাকায় গিয়েছিল। কিছুক্ষণ পর কার্তিকের মা কবিতা ছেলেকে বাড়িতে পাঠিয়ে দেয়। কার্তিক বাড়ি ফিরে এসে কয়েকজন বন্ধুদের সঙ্গে স্নান করতে ফের সুবর্ণরেখা নদীতে যায়।
গালুডি জলাধার থেকে জল ছাড়ায় এমনিতেই সুবর্ণরেখা নদীর জলস্তর বৃদ্ধি পেয়েছে। এদিন কার্তিক ও তাঁর কয়েকজন বন্ধু মিলে নদীতে স্নান করতে নামে। জলের স্রোতে সে ডুবে যায়। বাকি দুই বন্ধু জলের মধ্যে কোনও মতে রক্ষা পায়। ওই দু’জন বন্ধু জল থেকে উঠে পাশের মানুষজনকে ডেকে নিয়ে আসে। তারা এসে কার্তিককে নদীর ঝোপের মধ্য থেকে উদ্ধার করে।
advertisement
আরও পড়ুনঃ India vs Bangladesh: টেস্টে ফের শূন্য! লজ্জার নজির গড়লেন শুভমান গিল
তারপর গোপীবল্লভপুর সুপার স্পেশালিটি হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক মৃত বলে ঘোষণা করেন। কার্তিকের বাবা আনন্দ কাঁড় পেশায় টেম্পো চালক। ছেলের মর্মান্তিক মৃত্যুর ঘটনা শুনে তাঁর পরিবারের লোকেরা কান্নায় ভেঙে পড়েছে। মৃতদেহ ময়নাতদন্তের জন্য দুপুরের পর ঝাড়গ্রাম মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালে পাঠানো হয়।
বুদ্ধদেব বেরা