হুগলি জেলার শ্রীরামপুর, চন্দননগর এবং জেলা সদর সাব ডিভিশনের প্রায় ৬০০ জন ছাত্রছাত্রী এদিনের শিবিরে যোগ দেন। যারা জয়েন্ট এন্ট্রান্স পরীক্ষা এবং ডাক্তারি পরীক্ষায় বসতে চান, তার জন্য কীভাবে প্রস্তুতি নিতে হবে, কবে এই পরীক্ষা হয়, তার ফর্ম ফিলাপ থেকে শুরু করে সমস্ত কিছু এদিন পড়ুয়াদের বিশদে জানানো হয়। দ্বাদশ শ্রেণীতে বিজ্ঞান নিয়ে পাঠরত পড়ুয়াদের জন্যই এই ব্যবস্থা বলে জানিয়েছেন হুগলির ডি আই সত্যজিৎ মন্ডল।
advertisement
আরও পড়ুনঃ উচ্চশিক্ষিত হয়েও জোটেনি চাকরি! জীবনযুদ্ধে বাবার চায়ের দোকানই ভরসা ‘ইঞ্জিনিয়ার’ ছেলের
হুগলি গার্লস হাই স্কুলের শিক্ষিকা শম্পা সানডি এই বিষয়ে বলেন, মেধা থাকা সত্ত্বেও দেখা যায় বাংলা মাধ্যমের ছেলেমেয়েরা এই ধরণের প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় পিছিয়ে থাকে। সাধারণত স্কুলে যে বই পড়ানো হয় তার থেকে এই পরীক্ষাগুলিতে একটু অন্য ধরণের প্রশ্ন আসে। ছাত্রছাত্রীদের তাই সেভাবেই এখানে গাইড করা হচ্ছে।
এই উদ্যোগে ছাত্রছাত্রীরাও খুশি। কারণ বেসরকারি কোচিংয়ে যেভাবে শেখানো হয়, উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা সংসদের ব্যবস্থাপনায় সেভাবেই তাঁদের শেখানো হচ্ছে। শিক্ষা সংসদের হুগলি জেলা কো-অর্ডিনেটর শুভেন্দু গড়াই বলেন, বাইরে থেকে বিশেষজ্ঞরা এসেছেন। তাঁরা ছাত্রছাত্রীদের গাইড করছেন। এতে উপকার হবে।
আরও পড়ুনঃ চিনকে টেক্কা ভারতের! বাংলার ইছাপুরেই এবার তৈরি হবে…! বছরে সাশ্রয় হবে ৩০০ কোটি
চুঁচুড়ার পর আরামবাগে এই ধরণের শিবির অনুষ্ঠিত হবে। ছাত্রছাত্রীদের লিঙ্ক দিয়ে দেওয়া হবে যার মাধ্যমে সংসদের বিষয়ভিত্তিক যে ভিডিও তৈরি করা হয়েছে সেগুলি তাঁরা দেখতে পাবেন। অনলাইন ক্লাস যেভাবে হয় ঠিক সেভাবেই ছাত্রছাত্রীরা প্রস্তুতি নিতে পারবেন।