কিছুদিনের মধ্যেই সেই বিগ্রহ অন্তর্হিত হন অর্থাৎ চুরি যায়, এরপর গোস্বামী বাড়ির সকলেই ভেঙে পড়েন। গোস্বামী বাড়িতে শুরু হয় দেবী কাত্যায়নীর ব্রত। দেবী স্বপ্নাদেশ দেন নদিয়ার দিগনগরে রয়েছে সেই বিগ্রহ। তৎকালীন নদিয়ারাজের সহযোগিতায় সেই দোলগোবিন্দ বিগ্রহ উদ্ধার হয়, সেই থেকেই দেবী কাত্যায়নীর ব্রত এবং পুজো চলে আসছে চিরাচরিত রীতি মেনে। জানা যায় প্রথমে দেবীর কোনও রূপ ছিল না। পরবর্তীতে স্থাপন করা হয় দেবী মূর্তি।
advertisement
বাল্যভোগ-সহ ৩৬ ব্যঞ্জনের ভোগ নিবেদন করা হয় দেবীকে। অষ্টমীতে হয় সন্ধিপুজো। বৈষ্ণব মতে দেবীর আরাধনা হওয়ায় নেই কোনও বলির প্রথা। সমাজের মঙ্গল কামনার জন্য গোস্বামী পরিবার করে থাকেন মঙ্গল আরতি। দেবীর সমস্ত ভোগ রন্ধন করে বাড়ির গৃহবধূরা।
advertisement
কলকাতা এবং পশ্চিমবঙ্গের সব লেটেস্ট ব্রেকিং নিউজ পাবেন নিউজ 18 বাংলায় ৷ থাকছে দক্ষিণবঙ্গ এবং উত্তরবঙ্গের খবরও ৷ দেখুন ব্রেকিং নিউজ এবং সব গুরুত্বপূর্ণ খবর নিউজ 18 বাংলার লাইভ টিভিতে ৷ এর পাশাপাশি সব খবরের আপডেট পেতে ডাউনলোড করতে পারেন নিউজ 18 বাংলার অ্যাপ ৷ News18 Bangla-কে গুগলে ফলো করতে ক্লিক করুন এখানে ৷
Location :
Kolkata,West Bengal
First Published :
September 24, 2025 1:07 AM IST
বাংলা খবর/ খবর/দক্ষিণবঙ্গ/
Tradition & Heritage: ৩৫০ বছরের প্রাচীন প্রথা মেনে শান্তিপুরের বড় গোস্বামী বাড়িতে হবে কাত্যায়নীর আরাধনা