আর যাঁরা এই প্লাকার্ড নিয়ে দাঁড়িয়ে আছে তাঁরাও জানেম সামাজিক দূরত্ব বজায়ের কথা। কিন্তুু দাঁড়াচ্ছেন গায়ে গায়ে,পাশাপাশি ঠাসাঠাসি করে।বসছেনও পাশাপাশি। ডেঙ্গুর বিরুদ্ধে এত বড় মাপের সচেতনতার অনুষ্ঠানের আয়োজক পঞ্চায়েতের নাম খিলখাপুর। আর পঞ্চায়েতের ডান পাশের মঞ্চে চলছে সচেতনতার কথা।বাম পাশে পঞ্চায়েতের ভবনের গায়ে রয়েছে পুকুর। সেটার বর্তমান অবস্থা এঁদো ডোবা। ময়লা, আবর্জনা, প্লাস্টিকের ভরপুর সেই পুকুর ।
advertisement
পরিবেশ ও স্বাস্থ্য সচেতনতার কথা বলার অনুষ্ঠানে এঁদো পুকুর সকলের সামনে না আসে তার জন্য একটা প্লাস্টিকের চট দিয়ে ঘিরে দেওয়া হয়ছে রাস্তার সামনে দিয়ে। সব মিলিয়ে মঞ্চ, দর্শক, রাস্তায় প্ল্যাকার্ড হাতে থাকা মানুষ কেউ কোন সচেতনতার নিয়ম মানছেন না। আর তা দেখে কেই বা সচেতন হবে। এই প্রশ্নের উত্তরে রাজ্যের খাদ্যমন্ত্রী রথীন ঘোষের দাবি তাঁরা চেষ্টা করছে মানুষকে বোঝাতে। তাই এই আয়োজন। তবু তাঁদের ডাকে আসা মানুষও সচেতন হচ্ছে না।তবু তাঁরা চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন।
করোনা সচেতনতাতে এই ভাবে মানুষ পাশাপাশি দাঁড়ানো আর এঁদো পুকুরে ময়লা, প্লাস্টিকের, রাখা ও সচেতনতার আয়োজক পঞ্চায়েতের উপপ্রধান অব্দুল মান্নানের দাবি পুকুরটি বেসরকারি মালিকানাধীন। আর সচেতনতা আনার চেষ্টা তারা শুরু করেছে। এই অনুষ্ঠানে রাস্তার ধারে প্ল্যাকার্ড হাতে দাঁড়ানো রাজিয়া বিবির দাবি পঞ্চায়েতের কর্তা ও নেতারা বলেছে তাই আসা।তবে সবার একটু দূরে দূরে দাঁড়ালেই ভালো।
RAJARSHI Roy
