সূত্রের খবর এদিনের বৈঠকে বারবারই উঠে আসে শীতলকুচি প্রসঙ্গ। পর্যবেক্ষকদের তরফে বলা হয় কোচবিহারের শীতলকুচির মত পরিস্থিতি আবারও তৈরী হলে আত্মরক্ষার প্রয়োজনে গুলি চালাতে পারে বাহিনী। কিন্তু সেক্ষেত্রেও নিয়মমাফিক প্রথমে শূন্যে গুলি চালিয়ে জনতাকে ছত্রভঙ্গ করার চেষ্টা করতে হবে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে না এলে গুলি চালাতে হবে হাঁটুর নিচে।
কিছুটা ক্ষুব্ধ হয়েই এদিন বিশেষ পর্যবেক্ষকদ্বয় কেন্দ্রীয় বাহিনীকে সাবধান করেন বলে সূত্রের তরফে জানা গিয়েছে। তাঁরা স্পষ্ট বলেন, "স্থানীয় প্রশাসনকে সাহায্য করতে আপনারা এখানে এসেছেন। কোনও অশান্তি ও উত্তেজনায় নিজেরা লিপ্ত হবেন না। সতর্ক থাকুন, সংযত থাকুন এবং নিজেদের দায়িত্ব পালন করুন।"
advertisement
প্রসঙ্গত, কোচবিহারের শীতলকুচিতে কেন্দ্রীয় বাহিনীর গুলি চালনায় মৃত্যু হয়েছে চার জনের। এই ঘটনার আত্মপক্ষ সমর্থনে বাহিনীর পক্ষ থেকে বলা হয় উত্তেজিত জনতা তাঁদের ঘেরাও করে অস্ত্র কেড়ে নিতে চাওয়াতেই আত্মরক্ষার্থে গুলি চালাতে বাধ্য হয় তাঁরা।
