TRENDING:

Madhyamik Result 2020: মাধ্যমিক মেধাতালিকায় তৃতীয়, মেয়েদের মধ্যে প্রথম দেবস্মিতা জানাল তার ভবিষ্যতের স্বপ্ন

Last Updated:

চিনে নিন ২০২০ মাধ্যমিকের প্রথম স্থানাধিকারী মেয়েটিকে

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
#কাঁথি: মাধ্যমিকের মেধা তালিকায় তৃতীয় স্থানে থাকা দেবস্মিতা মহাপাত্র রাজ্যে মেয়েদের মধ্যে প্রথম। এগরার ভবানীচক হাইস্কুলের ছাত্রী দেবস্মিতা সায়েন্স নিয়ে পড়ে ভবিষ্যতে মনোবিদ হতে চায়।বাবা মা দুজনেই স্কুল শিক্ষক। বাবা,মা,দাদার পাশাপাশি শিক্ষকদের সাহচর্যেই তাঁর এই ভালো রেজাল্ট বলে দেবস্মিতা জানিয়েছে। অবসর সময় মানেই গল্পের বই পড়া নেশা।
advertisement

কাঁথি শহরের বাসিন্দা দেবস্মিতা এগরার ভবানীচক হাই স্কুলের ছাত্রী। মাধ্যমিকে তার প্রাপ্ত নম্বর ৬৯০। গোটা রাজ্যের মধ্যে দেবস্মিতা মেয়েদের মধ্যে প্রথম স্থান অর্জন করেছে। ইতিমধ্যে দেবস্মিতার সাফল্যের খবর গোটা এলাকায় ছড়িয়ে পড়তেই উৎসাহের ছবি ধরা পড়েছে এলাকায়।

দেবস্মিতার মা স্বপ্না মহাপাত্র ও বাবা দেবাশীষ মহাপাত্র দুজনেই হাইস্কুলের ভূগোলের শিক্ষক। দেবস্মিতার দাদা রবীন্দ্রভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ে বর্তমানে ইংলিশ অনার্স নিয়ে পড়ছে। আগামী দিনে তাঁর লক্ষ্য মনোবিদ হওয়া। একাদশ শ্রেণীতে বিজ্ঞান বিভাগে পড়তে চায় বলে জানিয়েছে সে।

advertisement

Photo- Collected

পরীক্ষা দেওয়ার পরপরই বাবা-মাকে ফল ভালো হবে জানিয়েছিল দেবাস্মিতা। কিন্তু একেবারে তৃতীয় স্থান অধিকার করবে বলে একেবারেই ভাবতে পারেনি সে। দিনে সাত থেকে আট ঘণ্টা পড়াশোনা করত  দেবস্মিতা। সবথেকে বেশি আগ্রহ ছিল জীবন বিজ্ঞানের প্রতি। সাতটি বিষয়ের মধ্যে প্রত্যেকটিতে গৃহশিক্ষক থাকলেও ভূগোল পড়ত বাবা-মায়ের কাছেই। নিজের এত বড় সাফল্যের পেছনে বাবা- মা- দাদা সহ শিক্ষক-শিক্ষিকাদেরই বড় অবদান রয়েছে বলে জানিয়েছে সে। দেবস্মিতা মায়ের স্কুল ভবানীচক হাই স্কুল থেকে মাধ্যমিক পাস করলেও আগামী দিনে নিজের সুবিধার জন্য অন্য স্কুলে ভর্তি হওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।

advertisement

ভবানীচক হাই স্কুলের ছাত্রীর এত বড় সাফল্যে এখন খুশি স্কুলের শিক্ষক-শিক্ষিকারাও। মাধ্যমিকে তৃতীয় স্থান অধিকারী দেবস্মিতা বলেন, ‘মাধ‍্যমিকে এত বড় সাফল্য পাব আমি ভাবতেই পারিনি। আগামী দিনে বিজ্ঞান বিভাগে পড়ার ইচ্ছে রয়েছে। আমার সাফল্যের পেছনে বাবা- মা- দাদা সহ সমস্ত শিক্ষক শিক্ষিকাদের বিশাল বড় অবদান রয়েছে। অবসর সময়ে গল্পের বই পড়তে খুব ভালো লাগে’ দেবস্মিতার মা স্কুলশিক্ষিকা স্বপ্না মহাপাত্র জানান, ‘মেয়ের এই সাফল্যে খুবই ভালো লাগছে। যেদিন যখন মনে হতো বই নিয়ে পড়তে বসত দেবস্মিতা। রাত্রি ১২ টার বেশি দেবস্মিতা পড়ত না।’

advertisement

সেরা ভিডিও

আরও দেখুন
আড়াই বছরের শিশুর কাণ্ড বিজ্ঞানকে প্রশ্নের মুখে দাঁড় করিয়েছে! কীভাবে এমন সম্ভব?
আরও দেখুন

SUJIT BHOWMIK

বাংলা খবর/ খবর/দক্ষিণবঙ্গ/
Madhyamik Result 2020: মাধ্যমিক মেধাতালিকায় তৃতীয়, মেয়েদের মধ্যে প্রথম দেবস্মিতা জানাল তার ভবিষ্যতের স্বপ্ন
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল