TRENDING:

South 24 Parganas- ভরা কোটাল ও প্রাকৃতিক বিপর্যয়ের জোড়া ফলায় আতঙ্কে সুন্দরবনবাসীরা

Last Updated:

ভরা কোটাল ও প্রাকৃতিক বিপর্যয়ের জোড়া ফলায় বিধ্বস্ত সুন্দরবন, আতঙ্কে উপকূলবর্তী এলাকার মানুষজন

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
রুদ্র নারায়ন রায়, দক্ষিণ ২৪ পরগনা: ঘূর্ণিঝড় "জাওয়াদ" ও অমাবস্যার কোটালের জোড়া ফলায় বিধ্বস্ত সুন্দরবন। এদিন সকাল থেকেই আবহাওয়ার পরিবর্তন লক্ষ্য করা গিয়েছে। উপকূলবর্তী এলাকাগুলিতে শুরু হয়েছে বৃষ্টি ও ঝড় হাওয়ার দাপট। ইতিমধ্যে বিপদসীমার উপর দিয়ে বইছে সুন্দরবনের বহু নদীর জল। উত্তাল হচ্ছে সাগর। ইতিমধ্যে নদী তীরবর্তী এলাকাগুলিতে জারি করা হয়েছে কমলা সর্তকতা। বকখালি ও মৌসুনী দ্বীপে সহ পর্যটন কেন্দ্র গুলিকে ইতিমধ্যে পর্যটক শূন্য করে দেয়া হয়েছে ব্লক প্রশাসনের পক্ষ থেকে। সমুদ্রে নামার উপর জারি রয়েছে সর্তকতা।
উত্তাল হচ্ছে সমুদ্র
উত্তাল হচ্ছে সমুদ্র
advertisement

স্থানীয় প্রশাসন ও উপকূল তীরবর্তী এলাকার মানুষজনকে মাইকিং-এর মাধ্যমে সতর্ক করার কাজ চলছে। ইতিমধ্যে সুন্দরবনের প্রান্তিক ও নিচু এলাকার মানুষজনকে উদ্ধার করে ফ্লাড সেন্টারে আশ্রয় দেয়া হয়েছে জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে। পরিস্থিতির ওপর নজর রাখছে জেলা প্রশাসন। প্রস্তুত রাখা হয়েছে বিপর্যয় মোকাবিলা দফতর এর প্রতিনিধি দলকে। দক্ষিণ ২৪ পরগণার বিভিন্ন বন্দর এলাকাতে ব্লক প্রশাসনের পক্ষ থেকে ঘূর্ণিঝড় ও কোটালের জন্য সতর্কিকরণ মাইকিং করা হচ্ছে। ইতিমধ্যে বিপর্যয় মোকাবিলা দফতরের বেশ কিছু দলকে পাঠানো হয়েছে সুন্দরবনের গোসাবা, কুলতলি, পাথরপ্রতীমা সহ প্রান্তিক এলাকায়। জলস্ফীতীর ফলে নদী বাঁধ উপচে প্লাবিত হওয়ার আশঙ্কায় ভুগছেন সুন্দরবনের উপকূল তীরবর্তী এলাকার বাসিন্দারা।

advertisement

সেরা ভিডিও

আরও দেখুন
গ্রামবাসীদের মশাল হাতে প্রতিরোধ, 'লেজ গুটিয়ে' পালিয়েছিল ডাকাতদল! এখন চলছে সেই নিয়ম
আরও দেখুন

ইতিমধ্যেই নিম্নচাপ ও টানা বৃষ্টির জেরে সুন্দরবনের একাধিক জায়গায় নদীবাঁধ ক্ষতিগ্রস্ত হয়ে পড়েছে। স্থানীয় ব্লক প্রশাসনের উদ্যোগে, যুদ্ধকালীন তৎপরতায় মেরামতের কাজ চলছে সেগুলি। মজুত রাখা হয়েছে শুকনো খাবার। আজ সকালে বকখালি সমুদ্র সৈকতে স্থানীয় প্রশাসন ও নৌবাহিনীর যৌথ উদ্যোগে পর্যটকদের নিরাপদ আশ্রয়ে সরে যেতে বলা হয়। নামখানার বিডিও শান্তনু সিংহ ঠাকুর বলেন, "সকাল থেকেই আবহাওয়ার পরিবর্তন লক্ষ্য করা গিয়েছে শুরু হয়েছে বৃষ্টির দাপট। ইতিমধ্যে দ্বীপ এলাকার বাসিন্দাদের নিরাপদ আশ্রয় নিয়ে আসা হয়েছে। পরিস্থিতির ওপর সদাসর্বদা নজর রাখছে স্থানীয় প্রশাসন। খুলে দেওয়া হয়েছে ফ্লাড সেন্টারগুলি। মজুত রাখা হয়েছে শুকনো খাবার। প্রশাসনিক প্রস্তুতি প্রায় শেষের পথে যে কোনো পরিস্থিতির জন্য প্রস্তুত জেলা প্রশাসন।"

advertisement

বাংলা খবর/ খবর/দক্ষিণ ২৪/
South 24 Parganas- ভরা কোটাল ও প্রাকৃতিক বিপর্যয়ের জোড়া ফলায় আতঙ্কে সুন্দরবনবাসীরা
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল