জনপ্রিয় গ্রামীণ মেলা হিসাবে এই মেলা পরিচিত। জানিয়েছেন মেলার উদ্যোক্তা পঙ্কজ কুমার মন্ডল। এই মেলার সম্পূর্ণ খরচ বহন করে গ্রামবাসীরা। মেলায় আগত ব্যক্তিদের জন্য থাকে রাত্রিবাসের ব্যবস্থাও।
মেলায় রাতভর চলে গাজন গান সঙ্গে পুজা অনুষ্ঠান। এই ধরণের মেলা এলাকায় দ্বিতীয়টি আর হয়না বলে জানিয়েছেন মেলার অপর এক উদ্যোক্তা মনোজ কুমার মন্ডল। প্রায় ৫ থেকে ৬ হাজার স্থানীয় বাসিন্দা সেখানে ভিড় করেন।
advertisement
আরও পড়ুনঃ Cyclone Mocha: ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড়, আতঙ্কে সুন্দরবন, চলছে মোকা মোকাবিলার প্রস্তুতি
মেলায় নিরাপত্তা জনিত দিকটি উদ্যোক্তারাই দেখাশোনা করেন। এই মেলা এবছর ৭৮ বছরে পদার্পণ করেছে। স্বাধীনতার সময় থেকে এই মেলা চলে আসছে এলাকায়। অনুষ্ঠানের আয়োজন, রকমার খাবার জিনিসের দোকান থেকে অন্যান্য সামগ্রির দোকান বসে। মেলাকে ঘিরে মানুষের মধ্যে উৎসাহ উদ্দীপনা ছিল চরমে। দুূর-দূরান্ত থেকে আসে মানুষ. শেষ পর্যন্ত নির্বিঘ্নেই কেটেছে এই মেলা। এখন অপেক্ষা পরের বছরের জন্য।
নবাব মল্লিক