বৃহস্পতিবার রাতেই উদ্ধব ঠাকরে জানিয়েছিলেন, ‘আমরা বিজেপিকেই সমর্থন করব ৷’ অন্যদিকে, শিবসেনার বরিষ্ঠ নেতা সঞ্জয় রাউত সরাসরি বিজেপিকে সমর্থনের কথা স্বীকার করেননি ৷ শিবসেনার সাংসদরা অনাস্থা প্রস্তাব নিয়ে এমনভাবেই বারবার আলাদা আলাদা বক্তব্য রেখেছিলেন ৷ তবে, ভোটের অল্প কিছুক্ষণ আগেই শিবসেনার সরে যাওয়ার ঘটনাতে বড়সড় ধাক্কা খেল বিজেপি ৷ এমনটাই মত রাজনৈতিক পর্যবেক্ষকদের ৷
advertisement
আরও পড়ুন: ২০১৯ নির্বাচনের পরই দেশের প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকে ক্ষমতাচ্যুত হবেন মোদি , দাবি অখিলেশের
প্রসঙ্গত, শুক্রবার সকালেই আস্থা ভোটে সমর্থন নিয়ে সিদ্ধান্ত নিয়েছিল শিবসেনা ৷ শিবসেনা মুখ্যপাত্র সঞ্জয় রাউত জানিয়েছিলেন, সঠিক সিদ্ধান্ত নেবে শিবসেনা ৷ আস্থা ভোটে সমর্থন নিয়ে সিদ্ধান্ত ৷ গোটা দেশ আমাদের দিকে তাকিয়ে সাড়ে ১০টা থেকে ১১টার মধ্যে সিদ্ধান্ত জানাব ৷ ’ এই বৈঠকের শেষেই ভোটাভুটিতে অংশগ্রহণ থেকে সরে আসার সিদ্ধান্ত নেয় শিবসেনা ৷
লোকসভা ভোটের আগে ভোট। ১৫ বছর পর সংসদে আজ শাসকের আস্থা পরীক্ষা। টিডিপির আনা অনাস্থা প্রস্তাবে এদিনই ভোটাভুটির সামনে পড়তে হবে মোদি সরকারকে । মোদি সরকারের বিরুদ্ধে আনা বিরোধীদের অনাস্থা প্রস্তাব নিয়ে প্রথমে আলোচনা । তারপর জবাবি ভাষণের শেষে ভোটাভুটি । লোকসভায় যার হাতে বেশি সংখ্যা, ভোটাভুটিতে তারই পাল্লা ভারী ।