জানা যায়, এই পুকুর সংস্কারের পর জমিদার মহিয়সীর নাম অনুসারে নতুন পুকুর নাম রাখা হয়। একসময় এই মন্দির ডাকাতদের আখড়া হয়ে উঠেছিল। কিন্তু বর্তমান সময়ে দিন যত এগিয়েছে বদলে গিয়েছে প্রাচীন পরিবেশ। মন্দিরের চারপাশ সুন্দর করে সাজিয়ে তুলেছে গ্রামের লোকজন। বর্তমান পুজো পরিচালনা কমিটির এক সদস্যের কথা অনুযায়ী, জমিদারের কাছ থেকে পয়সার বিনিময়ে এই পুজোর দায়ভার গ্রহণ করে গ্রামবাসীরা। সেই থেকে গ্রামবাসীরা প্রতিবছর এই চণ্ডী পুজোর আয়োজন করে। করোনার কারণে এই পুজোয় ব্যাঘাত ঘটে। জাঁকজমক অনুষ্ঠান ছাড়াই নিয়ম-রক্ষার পুজো হয়েছিল। কিন্তু করোনার প্রাদুর্ভাব কাটিয়ে আবার মহা ধুমধাম এর সঙ্গে পুজোর আয়োজন করেছে পুজো কমিটির সদস্য তথা গ্রামবাসীরা। ষষ্ঠী থেকে শুরু হয়েছে পুজো, অষ্টমী অর্থাৎ শনিবার প্রায় ১৫ হাজার থেকে ১৬ হাজার মানুষের ভোগের ব্যবস্থা রয়েছে বলে জানা যায়। বছরের অন্যান্য সময় নিত্য পুজোর পাশাপাশি বিভিন্ন তিথিতে হয় ময়নার নতুন পুকুর ভান্ডার চণ্ডী মন্দিরে।
advertisement