তাঁর শেয়ার করা পোস্টে দেখা যাচ্ছে সাদা বরফের চাদরে ঢাকা হিমালয়ে মহাদেবের মন্দিরের ৩৬০ ডিগ্রি এরিয়াল ভিউ৷ প্রেক্ষাপটে শোনা যাচ্ছে ‘কেদারনাথ’ ছবির ‘নমো নমো’ গান৷ নেটিজেনদের মন জয় করে নিয়েছে এই পোস্ট৷ তবে কিছু নেটিজেন ধরিয়ে দিয়েছেন ক্যাপশনের ভ্রান্তিও৷ একজন লিখেছেন ‘মন্দিরের স্থাপত্য অসাধারণ৷ তুষারধস থেকে ভূমিকম্পের মতো প্রাকৃতিক দুর্যোগ সহ্য করে নিজের অস্তিত্ব ধরে রেখেছে এই মন্দির৷’ আর এক জনের কথায় ‘পঞ্চকেদারের অন্যতম তুঙ্গনাথ মন্দিরের ছবি৷ এই মন্দির পর্যন্ত ট্রেকিংয়ের অভিজ্ঞতা অসাধারণ৷ একটু উপরেই আছে চন্দ্রশিলা৷ সেখান থেকে হিমালয়ের শৃঙ্গগুলির দৃশ্য অপূর্ব৷ ’
advertisement
আরও পড়ুন : বাংলাদেশের বিশ্বকাপ জার্সিতে জামদানি শাড়ির নকশা! সঙ্গে বাঘ, সুন্দরবন
আরও পড়ুন : বড় অঘটন ঘটতে পারে, শহরের দুই মণ্ডপে প্রবেশ নিষিদ্ধ করে দিল প্রশাসন!
যাঁরা কূটনীতিক সোলহেইমের ভুল ধরিয়ে দিয়েছেন তাঁদের মত এই মন্দির কোনওমতেই ৫০০০ বছরের প্রাচীন নয়৷ এক নেটিজেন লিখেছেন এই মন্দির অষ্টম শতকে তৈরি৷ তার আগে কোনও ঐতিহাসিক বা পুরাতাত্ত্বিক নিদর্শন থাকলেও তা এই তুষাররাজ্যে খুঁজে পাওয়া কঠিন৷ কারওর মতে, এটি বিশ্বের সর্বোচ্চ শিব মন্দিরও নয় ৷ তবে সরকারি সাইট থেকে জানা যাচ্ছে উত্তরাখণ্ডের রুদ্রপ্রয়াগ জেলায় ৩৬৮০ মিটার উচ্চতায় অবস্থিত তুঙ্গনাথ মন্দির বিশ্বের সর্বোচ্চ অবস্থানে অবস্থিত মহাদেবের মন্দির৷ প্রচলিত বিশ্বাস, এই দেবালয় ১ হাজার বছরের প্রাচীন৷