আরও পড়ুন: কোন রাজ্যকে ভারতের ফলের ঝুড়ি বলা হয় জানেন? অধিকাংশই জানেন না সঠিক উত্তরটি
দ্রুত বৃদ্ধি পাওয়া জ্ঞান: প্রথমে দর্শিক ১০-২০টি দেশের পতাকা এবং নাম চিহ্নিত করেছিল, তবে দ্রুতই এই জ্ঞান ৫০টি দেশ থেকে ১৯৫টি দেশ পর্যন্ত বিস্তৃত হয়। দুই মাসে দর্শিক শুধুমাত্র পতাকা নয়, দেশের রাজধানী সম্পর্কে দক্ষতা অর্জন করেন। তার এই অসাধারণ প্রতিভাকে ওয়ার্ল্ড বুক অফ রেকর্ডস সম্মানিত করেছে।
advertisement
স্কুল ও পরিবারের সহযোগিতা – ইন্টেলি মিনি মাইন্ডস স্কুলের শিক্ষকরা দর্শিককে একজন দক্ষ এবং সক্রিয় ছাত্র হিসেবে দেখেন, যে বিভিন্ন ক্ষেত্রেই দুর্দান্ত পারফর্ম করছেন। দর্শিকের বাবা সোলঙ্কী বিশাল একজন স্টেশনারি ব্যবসায়ী এবং মা সোলঙ্কী প্রিয়া একজন গৃহিণী। তারা বিশ্বাস করেন যে প্রতিটি শিশুর মধ্যে অসাধারণ ক্ষমতা রয়েছে এবং সঠিক উৎসাহের মাধ্যমে তারা অপ্রত্যাশিত জিনিসও সম্ভব করতে পারে।
আরও পড়ুন: এই গ্রহে চারপাশে শুধু সােনা আর সোনা! নাম জানেন? ৯৯ শতাংশ মানুষ জানেন না সঠিক উত্তরটি
প্রেরণার উৎস: দর্শিক সোলঙ্কীর এই অসাধারণ যাত্রা প্রমাণ করে যে নিবেদন এবং সমর্থনের সঙ্গে বয়স কখনও সফলতার পথে বাধা হতে পারে না। তার গল্প শুধু অনুপ্রেরণামূলক নয়, এটি আমাদের মনে করিয়ে দেয় যে, শিশুদের অনন্য প্রতিভাগুলিকে চিহ্নিত এবং বিকশিত করার গুরুত্ব কতটা গভীর।