GK: এই গ্রহে চারপাশে শুধু সােনা আর সোনা! নাম জানেন? ৯৯ শতাংশ মানুষ জানেন না সঠিক উত্তরটি

Last Updated:
GK: পৃথিবীর কাছেই রয়েছে এক বিশাল এক গ্রহাণু, যার নাম ‘সাইকি’৷ এখানে রয়েছে সোনাসহ মূল্যবান ধাতুর ভাণ্ডার। এই সম্পদ যদি পৃথিবীতে আনা যায়, তাহলে সমস্ত মানুষ হতে পারে কোটিপতি। এই গ্রহাণুর বিশদ বিশ্লেষণের জন্য NASA ইতিমধ্যেই মিশন শুরু করেছে৷ বিস্তারিত জানুন এই গ্রহ-এর ব্যাপারে৷
1/6
সোনার দাম কতটা বেশি, তা আমরা সবাই জানি। কয়েক কেজি সোনা থাকলে কেউ হয়তো ধনী বলে গণ্য হবে। তবে যদি এমন কোনও গ্রহ বা উপগ্রহে সোনার ভাণ্ডার পাওয়া যায়, তাহলে?
সোনার দাম কতটা বেশি, তা আমরা সবাই জানি। কয়েক কেজি সোনা থাকলে কেউ হয়তো ধনী বলে গণ্য হবে। তবে যদি এমন কোনও গ্রহ বা উপগ্রহে সোনার ভাণ্ডার পাওয়া যায়, তাহলে?
advertisement
2/6
মহাবিশ্বে এমন একটি গ্রহাণু বা অ্যাস্টারয়েড রয়েছে, যা সোনা, প্লাটিনাম এবং অন্যান্য মূল্যবান ধাতুতে পরিপূর্ণ। বিজ্ঞানীরা একে "গোল্ড প্ল্যানেট" বলেও অভিহিত করেন, যদিও এটি প্রকৃতপক্ষে কোনও গ্রহ নয় বরং একটি বৃহৎ গ্রহাণু।
মহাবিশ্বে এমন একটি গ্রহাণু বা অ্যাস্টারয়েড রয়েছে, যা সোনা, প্লাটিনাম এবং অন্যান্য মূল্যবান ধাতুতে পরিপূর্ণ। বিজ্ঞানীরা একে "গোল্ড প্ল্যানেট" বলেও অভিহিত করেন, যদিও এটি প্রকৃতপক্ষে কোনও গ্রহ নয় বরং একটি বৃহৎ গ্রহাণু।
advertisement
3/6
এই গ্রহাণুটি, যা "16 সাইকি" নামে পরিচিত, ১৭ মার্চ, ১৮৫২ সালে ইতালীয় জ্যোতির্বিজ্ঞানী আনিবাল ডি গ্যাসপারিসের দ্বারা আবিষ্কৃত হয়েছিল।
এই গ্রহাণুটি, যা "16 সাইকি" নামে পরিচিত, ১৭ মার্চ, ১৮৫২ সালে ইতালীয় জ্যোতির্বিজ্ঞানী আনিবাল ডি গ্যাসপারিসের দ্বারা আবিষ্কৃত হয়েছিল।
advertisement
4/6
এটি মঙ্গল ও বৃহস্পতির মাঝে অবস্থিত এবং প্রায় পাঁচ পৃথিবী বছর ধরে সূর্যের চারদিকে ঘোরে।
এটি মঙ্গল ও বৃহস্পতির মাঝে অবস্থিত এবং প্রায় পাঁচ পৃথিবী বছর ধরে সূর্যের চারদিকে ঘোরে।
advertisement
5/6
সাইকি’র কোরে মূলত লোহা ও নিকেল রয়েছে, পাশাপাশি প্রচুর পরিমাণে সোনা ও প্লাটিনাম মজুত রয়েছে। যদি এটি সমানভাবে ভাগ করা হয়, তবে পৃথিবীর প্রত্যেক বাসিন্দাই বড় অঙ্কের ধনী হতে পারেন।
সাইকি’র কোরে মূলত লোহা ও নিকেল রয়েছে, পাশাপাশি প্রচুর পরিমাণে সোনা ও প্লাটিনাম মজুত রয়েছে। যদি এটি সমানভাবে ভাগ করা হয়, তবে পৃথিবীর প্রত্যেক বাসিন্দাই বড় অঙ্কের ধনী হতে পারেন।
advertisement
6/6
নাসা সম্প্রতি ২০২৩ সালের ১৩ অক্টোবর এই গ্রহাণুটির উপর একটি মহাকাশ অভিযান শুরু করেছে, যা ২০২৯ সালে সাইকি’র কক্ষপথে পৌঁছাবে এবং এর মূল্যবান খনিজগুলো অধ্যয়ন করবে।
নাসা সম্প্রতি ২০২৩ সালের ১৩ অক্টোবর এই গ্রহাণুটির উপর একটি মহাকাশ অভিযান শুরু করেছে, যা ২০২৯ সালে সাইকি’র কক্ষপথে পৌঁছাবে এবং এর মূল্যবান খনিজগুলো দেখবে।
advertisement
advertisement
advertisement