TRENDING:

Mangal Dosh: মাঙ্গলিক দোষের কারণে বিবাহে সমস্যা? দোষ কাটাতে রইল কয়েকটি নিশ্চিত উপায়!

Last Updated:

মঙ্গলের তেজদৃপ্ত ভাবকে যদি ব্যক্তিরা ভালো কাজে ব্যবহার করতে পারেন তবে তাঁরা অনেক সাফল্য পাবেন।

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
জ্যোতিষশাস্ত্র অনুযায়ী জন্মকুণ্ডলীর প্রথম, দ্বিতীয়, চতুর্থ, সপ্তম, অষ্টম অথবা দ্বাদশতম ঘরের কোনও একটিতে যদি মঙ্গলের অবস্থান হয় তবে সেই জাতক-জাতিকাদের মাঙ্গলিক বা কুজা দোষ বলা হয়। জন্মকুণ্ডলীর প্রথম ঘর লগ্ন, দ্বিতীয় ঘরকে বলা হয় কুটুম্ব। চতুর্থ ঘর আরাম-বিলাস, সপ্তম ঘর বিবাহ, অষ্টম ঘর আয়ু এবং দ্বাদশ ঘর পূর্বপুরুষের জন্য প্রদত্ত। মাঙ্গলিক দোষ প্রধানত দুই ধরনের আংশিক এবং একাধিক।
advertisement

মাঙ্গলিক জাতক-জাতিকাদের সাধারণ বৈশিষ্ট্য

এই দোষ প্রাপ্ত পুরুষেরা প্রকৃতিগত ভাবে আক্রমণাত্মক, অহংকারী এবং রহস্যময় হন। এঁরা স্ত্রীদের ওপর কর্তৃত্ব ফলাতে পছন্দ করেন। মাঙ্গলিক জাতিকারা সত্যবাদী ও রূঢ় প্রকৃতির হন।

মঙ্গল দোষের বৈশিষ্ট্য

জাতক-জাতিকাদের বিবাহ, অর্থনৈতিক এবং মানসিক জীবনে মঙ্গলের প্রভাব থাকে।

মঙ্গলের তেজদৃপ্ত ভাবকে যদি ব্যক্তিরা ভালো কাজে ব্যবহার করতে পারেন তবে তাঁরা অনেক সাফল্য পাবেন।

advertisement

মঙ্গলবারে জন্ম জাতক-জাতিকাদের জীবনে মঙ্গল দোষ থাকলে মঙ্গলের প্রভাব কম হয়।

মঙ্গলজাত জাতক-জাতিকারা একত্রে বিবাহ করলে দোষ কেটে যায়।

মঙ্গল দোষের প্রভাব

দম্পতিদের মধ্যে নানান সমস্যা তৈরি হয়।

শত্রুতা যোগ, পারিবারিক অশান্তি, পিতামাতার সঙ্গে বিবাদ, কাজের জায়গায় সম্মান না পাওয়া ইত্যাদি সমস্যা হয়।

জাতক-জাতিকাদের জীবনে মানসিক অশান্তি, পারিবারিক সম্পত্তি হাত ছাড়া হতে পারে, অর্থনৈতিক দিক থেকে দুঃখ ভোগ, কম আত্মবিশ্বাস ইত্যাদি সমস্যা হতে পারে।

advertisement

দোষ দূর করার উপায়

কুম্ভ বিবাহ

মাঙ্গলিক জাতক-জাতিকাদের মধ্যে বিবাহ

উপোস করা

মন্ত্র পাঠ

গোমেদ ধারণ

২৮ বছর উত্তীর্ণ হলে বিবাহ করা

হনুমান মন্দির ও নবগ্রহ মন্দির দর্শন।

আংশিক মঙ্গল দশা

এই দশা ১৮ বছরের পরে আর থাকে না। এছাড়া শান্তি পুজা পাঠ করালে আংশিক দশা কেটে যায়।

একাধিক মাঙ্গলিক দশা

advertisement

সেরা ভিডিও

আরও দেখুন
প্রয়োজন পড়বে না পুকুর বা জলাশয়ের দুরন্ত পদ্ধতিতেই মাছের ব্যবসা করলেই আয় হবে লক্ষাধিক
আরও দেখুন

এই দশায় কুম্ভ বিবাহ অত্যন্ত প্রয়োজনীয়। বিয়ের পূর্বে মাঙ্গলিক জাতক-জাতিকাকে হিন্দু বিবাহের নিয়ম অনুসারে মাটির পাত্রের সঙ্গে বিয়ে দিতে হয়। বিয়ের পর কাউকে না দেখিয়ে সেই পাত্র জলে ভাসিয়ে দেওয়া হয়। শাস্ত্রমতে এই ব্যবস্থায় মাটির পাত্র প্রথম স্বামী বা স্ত্রীয়ের ভূমিকা পালন করে ও জাতক বা জাতিকাকে সব দোষ থেকে মুক্ত করে। মাটির পাত্রের বিকল্প হিসেবে অনেকে কলা গাছ ব্যবহার করেন।

advertisement

বাংলা খবর/ খবর/পাঁচমিশালি/
Mangal Dosh: মাঙ্গলিক দোষের কারণে বিবাহে সমস্যা? দোষ কাটাতে রইল কয়েকটি নিশ্চিত উপায়!
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল