কেডব্লিউএ-র আধিকারিকদের মতে, ওই ট্যাঙ্কে দুটি চেম্বার রয়েছে, যার মোট ধারণক্ষমতা প্রায় ১.৩৮ কোটি লিটার। এর মধ্যে একটি চেম্বারের দেওয়াল ভেঙে পড়ে। তীব্র জলের স্রোত প্রথমে পাম্প হাউসের চারদেওয়াল ভেঙে দিয়ে আশেপাশের প্রায় দশটি বাড়িতে ঢুকে পড়ে।
শীত এলেই সাপেরা কোথায় ‘ভ্যানিশ’ হয়ে যায় জানেন? ঘুম নাকি জীবনই শেষ? বিজ্ঞানীরা যা বলছেন
advertisement
এরনাকুলামের বিধায়ক টি জে বিনোদ জানিয়েছেন, এলাকায় পার্ক করা বহু গাড়ি ভেসে গিয়েছে।
তিনি বলেন, “অনেক বাড়ির নীচতলায় থাকা ইলেকট্রনিক যন্ত্রপাতি ও আসবাবপত্র ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। পাশের একটি স্বাস্থ্যকেন্দ্রেও জল ঢুকে ওষুধ ও চিকিৎসা সরঞ্জাম নষ্ট করেছে।”
বিনোদ আরও জানান, “এই ফিডার ট্যাঙ্কটি কোচি শহর এবং ত্রিপুণিথুরা এলাকায় জল সরবরাহের জন্য ব্যবহৃত হত। যে চেম্বারটি ভেঙে গিয়েছে, সেটি কোচি শহরের জন্য জল সংরক্ষণ করত। ট্যাঙ্কটি ৫০ বছর আগে নির্মিত।”
স্থানীয় বাসিন্দারা জানিয়েছেন, ঘরে জল ঢোকার পরেই তাঁরা বুঝতে পারেন ট্যাঙ্কটি ভেঙে পড়েছে। এক বাসিন্দা বলেন, জল ঢোকার ফলে তিনটি বাড়ির চারদেওয়াল ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। থ্রিকাক্কারা বিধায়ক উমা থমাস ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে কেডব্লিউএ কর্তৃপক্ষকে দ্রুত ক্ষতিপূরণ দেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন। কেডব্লিউএ আধিকারিকরা জানিয়েছেন, কোচি ও সংলগ্ন এলাকায় নিরবচ্ছিন্ন জল সরবরাহ বজায় রাখতে বিকল্প ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।
