প্রাথমিক দর্শনে অনুমান, তিনি নেশাগ্রস্ত ছিলেন৷ অ্যালকহোলের প্রভাবে থানা লণ্ডভণ্ড করেন তিনি৷ ছুড়ে ফেলে দিন কাগজপত্র, মোবাইল ফোন৷ তাঁকে শান্ত করার চেষ্টা করে যান মহিলা কনস্টেবলরা৷ কিছু পরে দেখা যায় লাল ও সোনালি জরির শাড়ি পরা ওই তরুণীকে থানা থেকে টেনে বার করে নিয়ে যাচ্ছেন এক মহিলা কনস্টেবল৷ এই ভিডিও ট্যুইটারে শেয়ার করেছেন দীপিকা নারায়ণ ভরদ্বাজ৷ এখনও পর্যন্ত ৩৯ হাজার ভিউজ এসেছে৷ রিট্যুইট ২৬৮৷
advertisement
আরও পড়ুন : রাঁধেন ও চেটেপুটে খান কুমড়ো ঝিঙে পোস্ত, কাঁটার জন্য অসুবিধে ইলিশে, রাশিয়ান তরুণী এখন পাকা বাঙালি গিন্নি
সুরসিক নেটিজেনদের মজার মজার মন্তব্যও এসেছে প্রচুর৷ এক নেটিজেন লিখেছেন ‘‘আমি ওঁর স্বামীর সুস্থতা কামনা করি৷’’ আর একজনের মন্তব্য ‘‘ওঁর উপর মঞ্জুলিকা ভর করেছে৷ ২ টো কেন, ২০ টা বিয়েও করতে পারে৷’’ আর এক জনের কথায়, এক কাণ্ড করে দুটো বিয়ের কী দরকার! তার চেয়ে প্রেমিককেই তো বিয়ে করে নিতে পারতেন৷
আরও পড়ুন : বোন পরিণীতির রোকায় যোগ দিতেই কি সপরিবারে মুম্বইয়ে প্রিয়ঙ্কা, বাড়ছে জল্পনা
তবে শুধুই তীব্র ব্যঙ্গ বা বক্রোক্তি নয়৷ কম হলেও নববধূ পেয়েছেন সহমর্মিতাও৷ নেটিজেনদের একাংশ তাঁর পক্ষ নিয়ে দোষারোপ করেছেন তরুণীর বাবা মাকে৷ জোর করে তাঁর বিয়ে দেওয়ার জন্য৷ তাঁদের মতে, ইচ্ছের বিরুদ্ধে বিয়ে দেওয়ার জন্য তিনি মানসিক স্থিতি হারিয়ে ফেলেছেন৷ এর জন্য দায়ী তাঁর বাবা মা৷ কারওর কারওর মত, সব কিছু না জেনে একজনের আচরণ দেখেই মন্তব্য অনুচিত৷