আরও পড়ুন: টুলুপাম্প দিয়ে জলচুরি? "পানীয় জল নিয়ে ছেলেখেলা নয়" কড়া বার্তা ফিরহাদ হাকিমের
প্রসঙ্গত, বছর দু'য়েক আগেই হরিহরপুর উপ-ডাকঘরে পোস্টমাস্টারের চাকরি পান আকাশ কুমার দাস। ৪ বছর বয়সে কাকার কাছে গানের হাতেখড়ি। বছর কয়েক আগে থেকেই ট্র্যাক মিউজিকেও গলা মেলাচ্ছেন।সোশ্যাল মাধ্যমেও যথেষ্ট 'অ্যাকটিভ' আকাশ। ফলে তাঁর গান মাঝেমধ্যেই সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট করেন তিনি। সম্প্রতি আকাশের গান সোশ্যাল মাধ্যমে ভাইরাল হওয়ার পরই হু হু করে বেড়েছে আকাশের ফলোয়ার সংখ্যা। গানের ক্যাপশনে আকাশ লিখেছেন, "ভাবি নি কোনদিন এই গানটা গাইতে পারব বা গাইবো তবে আজ গুরুদেবের Arijit Singh গানটা শোনার পর শিহরিত হলাম, কত সাবলীলভাবে গান গাইলেন ,,,তাই আমিও একটু চেষ্টা করলাম।"
advertisement
ইতিমধ্যেই আকাশের ফেসবুক অ্যাকাউন্টে ফলোয়ার্সের সংখ্যা ছাড়িয়ে গিয়েছে ৭ হাজারের গন্ডি। নেটিজেনদের ভালোবাসা পেলেও ডেবরার আকাশের স্বপ্ন এখন একটাই, একবার গুরু অরিজিৎ সিংয়ের পায়ে হাত দিয়ে প্রনাম করা।
Digvijay Mahali