ফ্যাশন ইতিহাসে সেফটি পিন:
এখন ফ্যাশন জগতের ইতিহাসে সেফটি পিনের ব্যবহার কিন্তু অপ্রত্যাশিত বা নতুন কিছু নয়। কেউ কেউ বলতে পারেন, ডিজাইনার, দর্জি এবং স্টাইলিস্টদের কাছে এর আবেদন বেশি, এটি তাঁদের জন্য একটি অপরিহার্য জিনিস।
advertisement
সেফটি পিন ইতিমধ্যেই পোশাকের প্রধান অংশ হয়ে উঠেছে, যেমন ডিজাইনার জান্ড্রা রোডসের সেফটি পিন-অলঙ্কৃত বিয়ের গাউন যা ১৯৭৮ সালে লন্ডনের পাঙ্ক ফ্যাশন দ্বারা অনুপ্রাণিত। অথবা ১৯৯৪ সালে ‘ফোর ওয়েডিংস অ্যান্ড আ ফিউনারেল’ ছবির প্রিমিয়ারে মডেল-অভিনেত্রী এলিজাবেথ হার্লির পরা আইকনিক ভার্সেস সেফটি পিন গাউন। এমনকি, সাম্প্রতিক বছরগুলিতেও গায়িকা মাইলি সাইরাস এবং অভিনেতা ক্রিস্টেন স্টুয়ার্ট এবং অ্যান হ্যাথওয়ে এমন পোশাক পরেছেন যা এই মেটালের প্রতি শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করেছে।
আসলে ভারতে মাত্র ১০ টাকায় বিভিন্ন আকারের সেফটি পিনের পুরো প্যাকেট (প্রায় ১০-১৫ ইউনিট) কেনা যায়। তাই বিলাসবহুল ব্র্যান্ডের এই নতুন পণ্যের সেফটি পিন দেখে অনেকেই যে হতবাক, তাতে অবাক হওয়ার কিছু নেই। একজন ব্যবহারকারী সোশ্যাল মিডিয়ায় ব্যাপারটাকে অর্থহীন বলে তকমা দিয়েছেন, আবার অন্য একজন মন্তব্য করেছেন, “ওহ! আমি অর্ধেক দামে এগুলো তৈরি করব!!” আবার একজন লিখেছেন, “আমার ঠাকুমা এটা আরও ভাল বানাতে পারতেন।”
