TRENDING:

Viral News: বিরল জেনেটিক কন্ডিশন ! সারাদিনই ক্ষুধার্ত বোধ করে ১০ বছর বয়সী এই ছেলে

Last Updated:

Rare Genetic Condition Causes 10-year-old Boy to Feel Hungry Forever: ডেভিডের নিউরোডেভেলপমেন্টাল ডায়াগনোসিস করে জনা গিয়েছে যে তার মস্তিস্ক এমন একটি সিগন্যালে আবদ্ধ যেখানে প্রতিবার ভরপেট খাওয়ার পরেও সে ক্ষুধার্ত বোধ করে (Viral News)।

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
#সিঙ্গাপুর: বিরল জেনেটিক কন্ডিশন, যাকে চিকিৎসকরা প্রাডার-ইউলি সিনড্রোম (Prader-Willi Syndrome) বলেন, তা মানুষের মধ্যে তীব্র ক্ষুধার সঞ্চার করে। সম্প্রতি সিঙ্গাপুর নিবাসী ১০ বছর বয়সী এক কিশোর ডেভিড সু এই রোগে আক্রান্ত হয়েছে। ডেভিড সারাদিন খাবার পরেও সর্বদা ক্ষুধার্থ বোধ করে, এমনকী পেট ভর্তি থাকা অবস্থাতেও তার ক্ষুধা ক্রমশ তীব্র থেকে তীব্রতর হতে থাকে (Rare Genetic Condition Causes 10-year-old Boy to Feel Hungry Forever)। ডেভিডের নিউরোডেভেলপমেন্টাল ডায়াগনোসিস করে জনা গিয়েছে যে তার মস্তিস্ক এমন একটি সিগন্যালে আবদ্ধ যেখানে প্রতিবার ভরপেট খাওয়ার পরেও সে ক্ষুধার্ত বোধ করে (Viral News)।
বিরল জেনেটিক কন্ডিশন ! সারাদিনই ক্ষুধার্ত বোধ করে ১০ বছর বয়সী এই ছেলে (Credits-Shutterstock)
বিরল জেনেটিক কন্ডিশন ! সারাদিনই ক্ষুধার্ত বোধ করে ১০ বছর বয়সী এই ছেলে (Credits-Shutterstock)
advertisement

আরও পড়ুন-লক্ষ্য ওজন কমানো? সাদা না বাদামি, কোন ডিমে কাজ দেবে বেশি?

এই অবস্থায় শরীরের স্টমাক থেকে ব্রেন পর্যন্ত খাওয়ার অনুভূতি সম্বলিত কোনও তথ্য পৌঁছয় না, ফলে মস্তিস্ক বারে বারে শরীরে খাদ্যের চাহিদা পূরণ করতে তথ্য প্রেরণ করতে থাকে এবং সে কারণে খিদে পায়। এই ধরনের সিনড্রোমের কারণে দ্রুত ওজন বৃদ্ধি হতে থাকে, বিশেষত শিশুদের মধ্যে।

advertisement

এই অবস্থা থেকে বাঁচতে ডেভিডের পরিবার তাকে একটি নির্দিষ্ট খাদ্যের সময়সূচী অনুসরণ করতে বলেন। এতে না কি ডেভিডের খাদ্যচাহিদা অনেকটাই আয়ত্তে থাকে। নির্দিষ্ট সময় খাদ্য গ্রহণের ফলে তার মস্তিষ্কেও যথাযথ সময় খাদ্যগ্রহণ সম্বলিত তথ্য পৌঁছয়।

প্রাডার-ইউলি সিনড্রোমের আরও একটি ঘটনা এর আগেও সামনে এসেছিল। অ্যারিজোনা নিবাসী মাত্র ১৪ বছর বয়সী হানাহ্‌ উইলকিনসনও একই ভাবে বিশেষ জেনেটিক কনডিশন প্রাডার-ইউলি সিনড্রোম নিয়ে জন্মেছিল। অতিরিক্ত খাদ্যগ্রহণের কারণে হানাহ্‌র ওজন বাড়তে বাড়তে ১৪০ কেজিতে পৌঁছয়। শেষ পর্যন্ত হানাহ্‌র বাবা-মাও ডেভিডের পরিবারের মতো পন্থা অবলম্বন করতে বাধ্য হন। নির্দিষ্ট সময় ছাড়া তাঁরা বাড়িতে আর খাবার রাখতেন না।

advertisement

আরও পড়ুন-রোজ অনেকক্ষণ স্নান করেন? শরীরের বারোটা বাজছে না তো?

ডেইলি মেইলের একটি প্রতিবেদন প্রকাশিত আরও একটি খবর অনুযায়ী ব্রাজিলের মিসায়েল ক্যাডোগ্নো প্রাডার-ইউলি সিনড্রোমের কারণে এতটাই খাদ্য গ্রহণ করতেন ও তিনি এতটাই ওজন বাড়িয়ে নিয়েছিলেন যে শেষ পর্যন্ত নিজের চর্বিজাত শরীরের কারণে শ্বাসপ্রশ্বাস নিতে পারতেন না। মিসায়েলের মায়ের কথা অনুযায়ী তিনি শৈশব থেকেই অতিরিক্ত খাদ্য গ্রহণ করতে শুরু করেন। এই সিনড্রোমের কারণে তাঁর খাদ্যের চাহিদা এতটাই বেড়ে গিয়েছিল যে, তিনি তাঁর বয়সী অন্যান্য শিশুদের থেকে প্রায় তিনগুন বেশি খাবার খেতেন।

advertisement

সেরা ভিডিও

আরও দেখুন
খাওয়া-দাওয়া, আড্ডা, এসব করতে গিয়ে মিস করেছেন প্রতিমা দর্শন? চিন্তা কীসের!
আরও দেখুন

দুর্ভাগ্যবশত প্রাডার-ইউলি সিনড্রোমের কোনও নিরাময় নেই। শুধুমাত্র ধৈর্য ধরে নিয়মিত ফুডচার্ট অনুসরণ করে খাদ্যাভাস বজায় রাখলে এর থেকে কিছুটা সুরাহা মেলা সম্ভব।

বাংলা খবর/ খবর/পাঁচমিশালি/
Viral News: বিরল জেনেটিক কন্ডিশন ! সারাদিনই ক্ষুধার্ত বোধ করে ১০ বছর বয়সী এই ছেলে
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল