আরও পড়ুন- গাছ না গিরগিটি! সবুজের আড়ালে ১০ সেকেন্ডে গিরগিটি খুঁজতে গেলে লাগবে শ্যেনদৃষ্টি
সংবাদ মাধ্যমের খবর অনুযায়ী, কয়েক বছর আগে এই স্টেশন থেকে ট্রেন চলাচল শুরু হয়। কিন্তু তার পরেই সারা বিশ্বে ছড়িয়ে পড়ে করোনা ভাইরাসের মহামারী। শুরু হয় লকডাউন। স্বাভাবিক ভাবে লকডাউনের সময় বন্ধ হয়ে যায় ট্রেনের চাকাও। এমন পরিস্থিতিতে ট্রেন চলাচল বন্ধ হয়ে যায় এখান থেকে। লকডাউন যদি শেষ হয়েছে। আবার শুরু হয়েছে ট্রেন চলাচল। কিন্তু রাঁচির মেসরা স্টেশন এখনও অপেক্ষা করছে ট্রেন চলাচলের জন্য। ট্রেনই যখন আসে না, তখন যাত্রীরাও কেন আসবে স্টেশনে?
advertisement
কোটি কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মিত এই স্টেশনে আজ ধুলো জমছে। স্টেশনের অনুসন্ধান কেন্দ্র, যেখানে থাকার কথা রেলের কর্মীদের, তা এখন পশুদের আশ্রয়স্থলে পরিণত হয়েছে। স্টেশনের চারপাশে গজিয়েছে ঘাস। স্টেশন চত্বর জুড়ে মাকড়সার জাল। বেশ কয়েকটি জানালার কাচও ভাঙা। প্ল্যাটফর্মটি অবশ্য কখনও কখনও মুখরিত হয়ে ওঠে শিশুদের কোলাহলে, পরিণত হয়ে ওঠে তাদের খেলার মাঠে। যেখানে শিশুরা আরামে সাইকেল চালাতে পারে। খেলতে পারে ক্রিকেট।
আরও পড়ুন- প্রধানমন্ত্রীর নাম উঠে এল আলোচনা প্রসঙ্গে, মোদির উদাহরণ দিয়ে কী বললেন সৌরভ?
তাহলে কি আর কোনও দিনই মেসরায় ট্রেন দাঁড়াবে না ?
ধানবাদ রেলওয়ে বিভাগের সিনিয়র ডিসিএম অমরেশ কুমার বলেছেন যে, ট্রেনের কার্যক্রম না কি শুরুই হয়নি। সানকি থেকে সিদ্ধেশ্বর পর্যন্ত রেললাইন নির্মাণের কাজ চলছে। শিগগিরই নির্মাণ কাজ শেষ হবে। এর পর কয়েক মাসের মধ্যেই যাত্রীরা মেসরা স্টেশন থেকে ট্রেন পরিষেবা পেতে শুরু করবেন।