TRENDING:

ক্যারেক্টার সার্টিফিকেটে দিয়েছিলেন গ্রাম-প্রধান, তাতে যা লিখলেন...! নেটিজেনরা বলছেন, ‘নির্ঘাত কোনও না কোনও শত্রুতা ছিল’

Last Updated:

Character Certificate Viral Photo: জানা গিয়েছে যে, গ্রামের সরপঞ্চ এটি লিখেছেন। কিন্তু এমন কিছু লিখেছেন, যা পড়ে তাজ্জব বনে গিয়েছেন সকলেই। তাঁরা বলছেন যে, নিশ্চয়ই সরপঞ্চ বা মোড়লের সঙ্গে ওই ব্যক্তির শত্রুতা রয়েছে।

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
দৌসা, রাজস্থান: কখনও কখনও সরকারি কাজের জন্য ক্যারেক্টার সার্টিফিকেটের প্রয়োজন হয়ে থাকে। সাধারণত এই ধরনের ক্যারেক্টার সার্টিফিকেট তৈরি করে দেন এলাকার কাউন্সিলর অথবা গ্রামের সরপঞ্চ বা গ্রামের মোড়ল। সেই সার্টিফিকেটে ভাল ভাল কথা লেখা থাকে। ফলে সেই ব্যক্তির সরকারি কাজ সম্পন্ন হয়। যদি ক্যারেক্টার সার্টিফিকেটে খারাপ কথা লেখা হয়, তাহলে নথিপত্র তৈরি করতেও সমস্যা হয়ে দাঁড়ায়। সম্প্রতি এক ব্যক্তির একটি ক্যারেক্টার সার্টিফিকেট সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়েছে। জানা গিয়েছে যে, গ্রামের সরপঞ্চ এটি লিখেছেন। কিন্তু এমন কিছু লিখেছেন, যা পড়ে তাজ্জব বনে গিয়েছেন সকলেই। তাঁরা বলছেন যে, নিশ্চয়ই সরপঞ্চ বা মোড়লের সঙ্গে ওই ব্যক্তির শত্রুতা রয়েছে। সেই কারণেই ক্যারেক্টার সার্টিফিকেটে ওসব লেখা হয়েছে।
(Instagram/@_santa_banta_jokes_)
(Instagram/@_santa_banta_jokes_)
advertisement

আরও পড়ুন– একদিন বাস ভাড়ার ৯০ টাকা ছিল না পকেটে, তবে ফিরিয়ে দিয়েছিলেন ১০৭ কোটি টাকার অফার ! সকলের প্রিয় খান স্যারের সাফল্যের কাহিনি অনুপ্রেরণা জোগাবে

@_santa_banta_jokes_  নামে একটি ইনস্টাগ্রাম অ্যাকাউন্ট থেকে একটি ছবি ভাগ করে নেওয়া হয়েছে। আর ছবিটিতে রয়েছে কোনও এক ব্যক্তির ক্যারেক্টার সার্টিফিকেট। যদিও এটা ভুয়ো ছবিও হতে পারে। তবে তাতে ছোট ছোট তথ্য উল্লেখ করা হয়েছে। দেখে মনে হচ্ছে, সার্টিফিকেটটি আসলই। ক্যারেক্টার সার্টিফিকেটটি জ্ঞান চন্দ্র বৈরওয়ার। তিনি রাজস্থানের দৌসার বাসিন্দা। আর দৌসা জেলার জয়সিংপুরা গ্রামের মোড়লই এই ক্যারেক্টার সার্টিফিকেটটি দিয়েছেন।

advertisement

নেতিবাচক মন্তব্য লেখা হয়েছে:

ক্যারেক্টার সার্টিফিকেটে লেখা হয়েছিল নেতিবাচক মন্তব্য। সবার উপরে লেখা রয়েছে ওই ব্যক্তি ও তাঁর বাবার নাম এবং ঠিকানা। আসল বিষয়টা লেখা রয়েছে নীচে। দেখা যাচ্ছে, মোড়ল লিখেছেন যে, আমি ওঁকে খুব ভাল ভাবে চিনি। উনি খুবই ঝগড়ুটে। সব সময় ঝামেলা করার প্রবৃত্তি থাকে তাঁর। নীচে রয়েছে গ্রামের সরপঞ্চের স্বাক্ষর এবং সিলও। তারিখের জায়গায় লেখা ২০ জুলাই ২০১৯। তবে এই সার্টিফিকেট দেখে এটা স্পষ্ট হয়ে গিয়েছে যে, এর জন্য জ্ঞান চন্দ্রর বিড়ম্বনা আরও বৃদ্ধি পেয়েছে। কিন্তু কেন এমন লেখা হয়েছে, সেই বিষয়ে কোনও তথ্য পাওয়া যায়নি।

advertisement

আরও পড়ুন– ১ টাকার শেয়ার ২৪৭ টাকা ছাড়িয়ে গেল ! ১ লক্ষ টাকা বছরে ২.৪ কোটিতে পরিণত হল, এই কোম্পানি কী কাজ করে?

মানুষের প্রতিক্রিয়া:

এই পোস্টে এক হাজারেরও বেশি লাইক পড়েছে। অনেকে মন্তব্য করেও প্রতিক্রিয়া প্রকাশ করেছেন। একজন লিখেছেন যে, “এঁদের দু’জনের কথা শুনে মনে হচ্ছে, এঁরা প্রিয় বন্ধু।” একজন তো লিখেছেন, “প্রিয় বন্ধু যদি গ্রামের প্রধান হয়ে যান, তখন এমনটাই ঘটে।” তৃতীয় এক ব্যক্তি লিখেছেন যে, “এটাই আসল ক্যারেক্টার সার্টিফিকেট। একেবারে পরীক্ষিত ক্যারেক্টার সার্টিফিকেট। প্রত্যেকে এভাবেই দিয়ে থাকে।”

advertisement

বাংলা খবর/ খবর/পাঁচমিশালি/
ক্যারেক্টার সার্টিফিকেটে দিয়েছিলেন গ্রাম-প্রধান, তাতে যা লিখলেন...! নেটিজেনরা বলছেন, ‘নির্ঘাত কোনও না কোনও শত্রুতা ছিল’
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল