‘সিয়েরা মিস্ট’ নামে সোশ্যাল মিডিয়া অ্যাকাউন্ট থেকে তিনি জানান, দীর্ঘ দূরত্বের উড়ানের সময় কিছু পাইলট ও বিমানসেবিকা ককপিটে গড়ে তোলেন তথাকথিত ‘হাই মাইল ক্লাব’। নিয়ম মেনে ককপিটে এয়ারহোস্টেস প্রবেশ করতে পারেন, কিন্তু অনেক ক্ষেত্রেই সেই নিয়মের অপব্যবহার হয়। সহ-পাইলট সাময়িক বাইরে গেলে সেই সুযোগেই অন্তরঙ্গ মুহূর্ত কাটান পাইলট-এয়ারহোস্টেস জুটি।
স্যুটকেস ভর্তি পুতিনের মলমূত্র! ট্রাম্পের সঙ্গে বৈঠকের দিনেও সঙ্গে আনেন রক্ষীরা! কেন জানেন?
advertisement
এমনকি শুধু ককপিট নয়, বিমানের ক্রু রেস্ট ডেক—যেটি দীর্ঘ উড়ানে ক্রুদের বিশ্রামের জন্য নির্দিষ্ট—সেটিও নাকি পরিণত হয় গোপন প্রেমের আস্তানায়। যাত্রীদের চোখের আড়ালে থাকা এই জায়গা নিয়ে ইতিমধ্যেই চর্চা তুঙ্গে।
তবে বিমানসেবিকার এই চাঞ্চল্যকর দাবি ঘিরে শুরু হয়েছে প্রবল বিতর্ক। অনেকে বলছেন, এ সব ঘটেই থাকে, আবার কারও মতে পুরো বিষয়টাই বানানো গল্প। সোশ্যাল মিডিয়ার কমেন্ট সেকশনে চলছে তুমুল যুক্তি-তর্ক।
‘সিয়েরা মিস্ট’ নামে এক সোশ্যাল মিডিয়া অ্যাকাউন্ট থেকে ফাঁস হওয়া তথ্য অনুযায়ী, স্ট্যান্ডার্ড অ্যাভিয়েশন প্রোটোকল মেনেই এই সুযোগ তৈরি হয়। সাধারণত, যদি এক পাইলট শৌচাগারে বা অন্য কারণে ককপিট ছেড়ে বেরিয়ে যান, তাহলে এক জন বিমানসেবিকাকে ককপিটে ঢুকতে ডাকা যায়। অভিযোগ, সেই নিয়মের অপব্যবহার করেই কিছু ক্ষেত্রে ককপিটে গড়ে ওঠে ‘হাই মাইল ক্লাব’।
শুধু ককপিট নয়, আরও একটি গোপন জায়গার কথাও উল্লেখ করেছেন ওই বিমানসেবিকা। সেটি হল ক্রু রেস্ট ডেক, যেখানে দীর্ঘ উড়ান যাত্রার সময় কেবিন ক্রুদের বিশ্রামের ব্যবস্থা থাকে। যাত্রীদের চোখের আড়ালে থাকা এই বিশেষ জায়গাটিকেও নাকি কিছু বিমানকর্মী ব্যবহার করেন অন্তরঙ্গ সময় কাটানোর জন্য।
তবে এই দাবির সত্যতা নিয়ে প্রবল বিতর্ক শুরু হয়েছে। কারও মতে, এ ধরনের ঘটনা নিতান্তই বিরল নয়, আবার অন্যদের দাবি—পুরো ব্যাপারটাই বানানো গল্প। সোশ্যাল মিডিয়ায় ইতিমধ্যেই এই নিয়ে তর্ক-বিতর্কে সরগরম নেটিজেনরা। এই কারণেই কি বাড়ছে বিমান দুর্ঘটনা? প্রশ্ন তুললেন এক দল।