জানা যায়, আগে রানাঘাট এলাকার নাম ছিল ‘ব্রহ্মডাঙ্গা’ বা ‘ব্যোমডাঙা’। পরে এই রনা ডাকাতের নাম অনুসারে ‘রানাঘাট’ নাম হয়। রনা ডাকাতের মৃত্যু হলে মা সিদ্ধেশ্বরী জঙ্গলের মধ্যেই পড়েছিলেন। এরপর নদিয়ার রাজা কৃষ্ণচন্দ্র মহারাজ স্বপ্নাদেশ পান, মা সিদ্ধেশ্বরী জঙ্গলের মধ্যে পড়ে রয়েছে। তারপর তিনি মায়ের মূর্তি প্রতিষ্ঠা করেন। সিদ্ধেশ্বরী মায়ের পুজো হয় মন্দিরে। আজও প্রত্যেক দিন পুজো হয়ে আসছে। ভক্তবৃন্দ আসেন প্রতিদিনই, তবে কালীপুজোর দিন ভিড় হয় বেশি।
advertisement
আরও পড়ুনঃ ছটপুজোর ঠিক আগেরদিন বাতিল একাধিক রুটের গুরত্বপূর্ণ ট্রেন, সংক্ষিপ্ত রুটে চলবে কয়েকটি, রইল তালিকা
কথিত আছে, রনা ডাকতের সিদ্ধেশ্বরী মাকে এক ইংরেজ সাহেব ছুঁয়ে ফেলাতে মূর্তিটি নদীতে বিসর্জন দিয়ে কষ্টি পাথরের মূর্তিতে সিদ্ধেশ্বরী মা প্রতিষ্ঠা করে পুজো হয়ে আসছে। মায়ের করুণা ও আশীর্বাদ পেতে শুধু রানাঘাট নয়, আশেপাশের থেকে বিভিন্ন রাজ্য দেশে বিভিন্ন জায়গা থেকে এমনকি বিদেশ থেকেও পুজো দেন অনেকে।





