আরও পড়ুন-খাবারে বিষ মিশিয়ে পুত্রবধূকে হত্যার চেষ্টা! অবশেষে সামনে এল সত্য
এই তিথির সঙ্গে দেবী লক্ষ্মীর সম্পর্ক কী?
বিশ্বাস করা হয়, শ্রীরাধিকা দেবী লক্ষ্মীরই অংশসম্ভূতা। অন্য দিকে, এবার ফুলেরা দুজ পড়েছে শুক্রবারে, এই বারটিও দেবী লক্ষ্মীকে প্রসন্ন করার জন্য শাস্ত্রমতে প্রশস্ত। তাই আজ ফুলেরা দুজ উদযাপন করলে প্রসন্ন হবেন ধনদেবী, সৌভাগ্য-সম্পদে পূর্ণ হবে গৃহ।
advertisement
ফুলেরা দুজ উদযাপনের রীতি
১. স্নানান্তে যে জায়গায় পুজো হবে, তা পরিষ্কার করে একটি চৌকো পিঁড়ি পাততে হবে। তা হলুদ কাপড় দিয়ে ঢেকে প্রতিষ্ঠা করতে হবে রাধা-কৃষ্ণের বিগ্রহ বা ছবি।
আরও পড়ুন-মিষ্টি নয়, এককালে ওষুধ হিসাবে ব্যবহৃত হত! জানেন কি লাড্ডু তৈরির বাহারি ইতিহাস?
২. এর পর পঞ্চামৃত, অর্থাৎ মধু, তরল গুড়, দুধ, দই, ঘি দিয়ে অভিষেক করতে হবে রাধা-কৃষ্ণের।
৩. নিবেদন করতে হবে নতুন বস্ত্র, শৃঙ্গারসামগ্রী।
৪. 'ওম হ্রীং শ্রীরাধিকায় নমঃ' মন্ত্র উচ্চারণ করতে করতে হলুদ এবং লাল ফুল, আতপ চাল, সিঁদুর, চন্দন, দীপ, ধূপ নিবেদন করতে হবে।
৫. ইচ্ছা হলে এর পর ভজনগান করা যায়।
আরও পড়ুন-Rod Marsh Passes Away: ৭৪ বছর বয়সে প্রয়াত প্রাক্তন অস্ট্রেলিয়ান ক্রিকেটার রড মার্শ
৬. পূজা শেষে রাধা-কৃষ্ণের আরতি অবশ্য কর্তব্য।
৭. শ্রীরাধিকাকে অর্ঘ্য নিবেদনের সময়ে 'বন্দে বৃন্দাবনন্দম রাধিকাম পরমেশ্বরীম, গোপিকাম পরম শ্রেষ্ঠম হ্লাদিনীন শক্তিরূপিণীম' মন্ত্রও জপ করা যায়।
৮. আরতি শেষে ঘরে একটি প্রদীপ জ্বেলে দিতে হবে, যা সর্বপ্রকার নেতিবাচকতাকে দূর করবে।