আর এগুলি খুঁজে বার করতে পারলে বা সমাধান করতে পারলেই বোঝা যায় যে, মানুষটির বুদ্ধির জোর এবং আইকিউ কতটা! এখানেই শেষ নয়, অপটিক্যাল ইলিউশনের ধাঁধার সমাধান করার ধরন থেকে বোঝা যায় মানুষের চারিত্রিক দোষ-গুণও। এমনকী জানা যায়, তাঁর মধ্যে থাকা নানা ধরনের বৈশিষ্ট্যও!
advertisement
সম্প্রতি যে অপটিক্যাল ইলিউশন নেটদুনিয়ার বাসিন্দাদের মাতিয়ে রেখেছে, তা একান্তই নিজের দৃষ্টিশক্তির তীক্ষ্ণতা পরখ করে নেওয়ার। এও বলা যায় যে এই ছবি দেখতে দেখতে নিজের দেখার ক্ষমতার ওপরে রীতিমতো সন্দেহও জেগে উঠতে পারে। সত্যি বলতে কী, ছবিটায় সেভাবে দেখলে সাদা আর কালো রঙের ঢেউ খেলানো ডোরা ছাড়া আর কিছু নেই।
আরও পড়ুন: ‘ঠোঁটে ঠোঁট স্পর্শ হয়, পরে আমি বমি করে ফেলি’, নায়কের ‘চুম্বন’ নিয়ে বিস্ফোরক রবিনা!
এদিকে এই সাদা-কালো ডোরার মধ্যে এক এক মহিলার মুখ এমন ভাবে মিশে রয়েছে যে তার জাল ভেদ করা কিছুটা হলেও কঠিন হয়ে উঠতে পারে। প্রাথমিক ভাবে দেখলে এই ঢেউ খেলানো সাদা-কালো ডোরার সঙ্গে সুদীর্ঘ কেশের তুলনা করা যায়, কিন্তু মহিলার মুখ? এটাই চ্যালেঞ্জ, এর মধ্যে থেকেই আমাদের খুঁজে বের করতে হবে একটা মহিলার মুখ, তাও আবার মাত্র ১০ সেকেন্ডের মধ্যে, এদিকে সেটা কোথায় লুকিয়ে আছে তা ধরা বেশ মুশকিলের।
যাই হোক, ছবি দেখে বিরক্ত লাগলে চলবে না, দেখতে হবে ধৈর্য ধরে। না পাওয়া গেলেও অসুবিধা নেই, আমরাই জানিয়ে দিচ্ছি কী করতে হবে এক্ষেত্রে। চোখ রাখতে হবে ছবির সাদা-কালো ডোরায় নিবিড় ভাবে, অন্য কোনও দিকে তাকানো চলবে না, খুঁটিয়ে দেখলেই ধরে ফেলা যাবে সেই মহিলার মুখ, তা, যাঁদের দৃষ্টি খুব তীক্ষ্ণ, তাঁদের খোঁজও কি এই ভাবেই চলছিল?