TRENDING:

হানিমুনে গোয়া গিয়েছিলেন নবদম্পতি, ফিরেই যন্ত্রণায় শিউরে উঠলেন নববধূ, কাঁদতে কাঁদতে বললেন, ‘আমি…’

Last Updated:

Kanpur Latest News: বিয়ের পরই গোয়ায় হানিমুনে গিয়েছিলেন দম্পতি। সুখেই কাটান কটা দিন। গোয়া থেকে ফিরেও আনন্দে ছিলেন। কিন্তু আচমকাই সব শেষ। কান্নায় ভেঙে পড়লেন নতুন বউ।

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
ওম বাবু মিশ্র, কানপুর: মর্মান্তিক পরিণতি হল যুবকের। বিয়ের পরই গোয়ায় হানিমুনে গিয়েছিলেন দম্পতি। সুখেই কাটান কটা দিন। গোয়া থেকে ফিরেও আনন্দে ছিলেন। কিন্তু আচমকাই সব শেষ। কান্নায় ভেঙে পড়লেন নতুন বউ। চোখ মুছতে মুছতে কোনওরকমে বললেন, “মেহেন্দির রঙ শুকনোর আগেই স্বামী চলে গেল।” গোটা পরিবার শোকস্তব্ধ ৷
হানিমুনে গোয়া গিয়েছিলেন নবদম্পতি, ফিরেই যন্ত্রণায় শিউরে উঠলেন নববধূ, কাঁদতে কাঁদতে বললেন, ‘আমি…’
হানিমুনে গোয়া গিয়েছিলেন নবদম্পতি, ফিরেই যন্ত্রণায় শিউরে উঠলেন নববধূ, কাঁদতে কাঁদতে বললেন, ‘আমি…’
advertisement

ওই যুবক কানপুরের বাসিন্দা। মেয়ের বাড়ি লখনউ। হানিমুন থেকে ফেরার পর স্ত্রীকে বাপের বাড়িতে রেখে আসেন যুবক। নিজে চলে আসেন কানপুর। এরপর হঠাৎ মৃত্যু। বন্ধুরা বাড়িতে এসে দেখেন, যুবকের দেহ পড়ে রয়েছে। আতঙ্কে চিৎকার-চেঁচামেচি শুরু করে দেন তাঁরা। লোকজন জড়ো হয়ে যায়। পুলিশ আসে। ঘটনাস্থলে পৌঁছয় ফরেনসিক টিম।

আরও পড়ুন– ধোনি এই সাবানের প্রশংসা করেছিলেন, আনন্দ মাহিন্দ্রাও কিনবেন বলছেন, কী এর বিশেষত্ব?

advertisement

পুলিশি তদন্তে জানা গিয়েছে, ১২ দিন আগে তাঁদের বিয়ে হয়েছিল। শুক্রবার রাতে গোয়া থেকে বাড়ি ফেরেন নবদম্পতি। এরপর স্ত্রীকে লখনউতে বাপের বাড়ি রেখে যুবক একা কানপুরে নিজের বাড়িতে ফিরে আসেন। তারপরই মৃত্যু হয় যুবকের। চকেরি এলাকার অহিরওয়াঁরের ঘটনায় গোটা এলাকায় শোকের ছায়া নেমে এসেছে। কীভাবে যুবকের মৃত্যু হল, তা এখনও জানা যায়নি। মৃত যুবকের নাম আকাশ সিং। ৩২ বছর বয়স। একটি বেসরকারি কোম্পানিতে চাকরি করতেন। তাঁর দাদা অতুল চাকরি সূত্রে অস্ট্রেলিয়ায় থাকেন। মা-বাবা মারা গিয়েছেন আগেই। পরিবার বলতে শুধু দুই ভাই।

advertisement

আরও পড়ুন– পরতে পরতে জড়িয়ে রোমহর্ষক রহস্য, জানুয়ারিতেই আসছে ‘মরীচিকা’; ওয়েব সিরিজের দুনিয়ায় ডেবিউ করছেন পর্দার ‘খুকুমণি’ দীপান্বিতা রক্ষিত

পুলিশ জানিয়েছে, লখনউয়ের বাসিন্দা সোনালির সঙ্গে আকাশের বিয়ে হয়েছিল ৯ ডিসেম্বর। বিয়ের পর তাঁরা গোয়া ঘুরতে যাওয়ার পরিকল্পনা করেন। শুক্রবার গভীর রাতে তাঁরা গোয়া থেকে ফেরেন। পরদিন সকালেই স্ত্রীকে বাপের বাড়িতে রেখে কানপুরে চলে আসেন আকাশ। শনিবার দুপুরে তাঁর এক বন্ধু বাড়িতে এসে দেখেন আকাশের দেহ বিছানায় পড়ে রয়েছে। তিনি ভয় পেয়ে যান। প্রতিবেশীদের খবর দেন। আকাশকে কাশীরাম হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানেই চিকিৎসকরা তাঁকে মৃত বলে ঘোষণা করেন।

advertisement

সেরা ভিডিও

আরও দেখুন
পুরীর রথ এবার রঘুনাথপুরে, থিমে মন কাড়ছে আপার বেনিয়াসোলের দুর্গাপুজো মণ্ডপ
আরও দেখুন

খবর পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই চকেরি থানার পুলিশ এবং ফরেনসিক টিম ঘটনাস্থলে পৌঁছয়। শুরু হয় তদন্ত। তবে মৃত্যুর কারণ এখনও জানা যায়নি। মৃতদেহ ময়নাতদন্তের জন্য পাঠানো হয়েছে। রিপোর্ট এলে মৃত্যুর কারণ স্পষ্ট হবে। ঘটনা সম্পর্কে বিস্তারিত জানাতে গিয়ে ডিসিপি (ইস্ট) শ্রবণ কুমার সিং বলেন, প্রাথমিক তদন্তে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে বা অন্য কোনও অসুস্থতার কারণে মৃত্যু হয়েছে বলে মনে হচ্ছে। ঘটনাস্থল থেকে সন্দেহজনক কিছু পাওয়া যায়নি।

advertisement

বাংলা খবর/ খবর/পাঁচমিশালি/
হানিমুনে গোয়া গিয়েছিলেন নবদম্পতি, ফিরেই যন্ত্রণায় শিউরে উঠলেন নববধূ, কাঁদতে কাঁদতে বললেন, ‘আমি…’
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল