TRENDING:

বার্ধক্যের গতি কমাতে সক্ষম এই একটি গাছ! বলছে আয়ুর্বেদের নিদান

Last Updated:

বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই দেখা যায় এই সব গাছ-গাছড়া যেকোনও পরিবেশে, নিতান্ত অযত্নে বেড়ে ওঠে। হয়তো মানুষের বিরক্তির কারণও হয়ে ওঠে। তাই আগাছা বলে নষ্ট করেও দেওয়া হয়। কিন্তু সেই গাছই আসলে আয়ুর্বেদে অত্যন্ত সমাদৃত। এমনই একটি গাছ হল ‘ম্যাকয়’।

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
সৌরভ ভার্মা, রায়বরেলি: প্রাচীন ভারতীয় আয়ুর্বেদ শাস্ত্রে মানুষের চিকিৎসার জন্য ব্যবহার করা হত প্রাকৃতিক নানা উপাদান। যার মধ্যে অন্যতম হল নানা ধরনের গাছ-গাছড়া। ঔষধি গুণ সম্পন্ন নানা ধরনের গাছের কথা জানেন আয়ুর্বেদ চিকিৎসকরা।
বার্ধক্যের গতি কমাতে সক্ষম এই একটি গাছ! বলছে আয়ুর্বেদের নিদান
বার্ধক্যের গতি কমাতে সক্ষম এই একটি গাছ! বলছে আয়ুর্বেদের নিদান
advertisement

কিছু কিছু গাছের কথা, তাদের ঔষধি গুণের কথা সাধারণ মানুষও জানেন। যেমন, তুলসী, আমলকি, গুলঞ্চ ইত্যাদি। আবার এমন অনেক গাছপালা রয়েছে যাদের কথা আমরা জানি না।

আরও পড়ুন- উত্তরবঙ্গে প্রচারে মিঠুন, মহাগুরুকে মাঠে নামিয়ে শেষ বেলার প্রচারে ঝড় তুলতে চাইছে গেরুয়া শিবির

বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই দেখা যায় এই সব গাছ-গাছড়া যেকোনও পরিবেশে, নিতান্ত অযত্নে বেড়ে ওঠে। হয়তো মানুষের বিরক্তির কারণও হয়ে ওঠে। তাই আগাছা বলে নষ্ট করেও দেওয়া হয়। কিন্তু সেই গাছই আসলে আয়ুর্বেদে অত্যন্ত সমাদৃত। এমনই একটি গাছ হল ‘ম্যাকয়’।

advertisement

বাত, পিত্ত, কফ— ত্রিদোষ নাশক বলে মনে করা হয় একে। এই গাছের শিকড় থেকে তৈরি ক্বাথ শরীরের বিষাক্ত পদার্থকে ধ্বংস করতে পারে। এমনকী মনে করা হয় এই ক্বাথ বার্ধক্য রোধ করতেও সক্ষম। আয়ুর্বেদ শাস্ত্রে এটি ‘কাকমাচি’ নামেও পরিচিত। সাধারণত যেকোনও ছায়াযুক্ত এলাকায় জন্মায় এই গাছ। এর ছোট ছোট ফল মটরশুঁটির মতো ছোট ছোট, কাঁচা অবস্থায় সবুজ, পাকলে বেগুনি বা লাল রঙের হয়ে যায়। অনেক সময় হলুদও হয়। এই গাছের উচ্চতা সাধারণত এক থেকে দেড় ফুট পর্যন্ত হতে পারে।

advertisement

আগাছার মতো বেড়ে ওঠা এই গাছ যেকোনও ঝোপঝাড়ে দেখা যায়। শুধু বনাঞ্চলই নয়, চাষের মাঠে, বসত বাড়ি বা পাকা রাস্তার ধারেও গজিয়ে ওঠে।

আরও পড়ুন– ‘রাজফল’ খেয়েছেন? গরমকালেই পাওয়া যায়, ক্যানসার ও মৃগী রোগীদের জন্য উপকারি

এই গাছের রয়েছে দারুণ উপকারিতা। রায়বরেলি জেলার সিএইচসি শিবগড়ের আয়ুর্বেদিক চিকিৎসক আকাঙ্ক্ষা দীক্ষিত বলেন, এটি বাত, পিত্ত ও কফ নাশকারী ওষুধ। এই তিনটি উপাদানের কোনও একটির পরিমাণ শরীরে কম বা বেশি হলেই অসুস্থতা তৈরি হয়। সেক্ষেত্রে এটি কাজে লাগে।

advertisement

পাশাপাশি এটি পৌরুষ বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে। এর শিকড় থেকে তৈরি ক্বাথ শরীরের বিষাক্ত পদার্থকে ধ্বংস করে এবং বার্ধক্যের গতিও কমিয়ে দেয়। কুষ্ঠ ও জ্বরের চিকিৎসায়, শ্বাসকষ্ট নিরাময়ে, কিডনি রোগ, পাইলস, জন্ডিস, ডায়েরিয়া-সহ নানা ধরনের চর্মরোগের চিকিৎসায় এটি ব্যবহার হয়।

সেরা ভিডিও

আরও দেখুন
লালগোলাতে রাজরাজেশ্বরী রূপে পূজিতা হন মা কালী! দেওয়া হয় ইলিশের ভোগ
আরও দেখুন

(Disclaimer: প্রতিবেদনের লেখা তথ্য News18 বাংলার নিজস্ব মত নয় ৷ সঠিক ফল পাওয়ার জন্য বিশেষজ্ঞের সঙ্গে যোগাযোগ করুন ৷)

advertisement

বাংলা খবর/ খবর/পাঁচমিশালি/
বার্ধক্যের গতি কমাতে সক্ষম এই একটি গাছ! বলছে আয়ুর্বেদের নিদান
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল