এক্ষেত্রে সবচেয়ে ভাল হয় থালি। 'পুজোর থালি'। এতে মন ভরবে নিশ্চয়ই। এখন অনেকেই বলতে পারেন, ‘থালি তো সাজাতে জানি না’! কুছ পরোয়া নেই। তারও উপায় রয়েছে আমাদের কাছে ম্যাজিকের মতো। রয়েছে 'ভূতের রাজা দিল বর'! হাতে হাতে তালি মারলেই এসে যাবে বাঙালি রান্নার জমজমাট থালি। বাঙালি রান্নার হাজারো পদের বাহার নিয়ে এবার সোদপুর ঘোলায় রেস্তোঁরা চেনের ষষ্ঠ আউটলেটের উদ্বোধন হল শনিবার। রেস্তোরাঁর প্রতিষ্ঠাতা রাজীব কুমার পালের হাত ধরে যাত্রা শুরু করল নতুন আউটলেট।
advertisement
আরও পড়ুন: অ্যালেন কিচেনের চিংড়ির কাটলেট! উত্তরের খাদ্যরসিকদের সেরা ঠিকানা
'ভূতের রাজা দিল বর'-এর অন্যতম আকর্ষণ হল থালি। গুপি থালি, বাঘা থালি ও মহাভোজ থালি। এইবার পুজো স্পেশাল খাবার রয়েছে 'পুজোর থালি'তে। মাত্র ১২৯৯ টাকা দাম থালির। বাসমতি চালের রাইস, ঝুরি আলুভাজা, ইলিশ মাছের মাথা দিয়ে তৈরি কচু শাক, গন্ধরাজ চিকেন ২ পিস, সুক্তো, সোনামুগের ডাল, পাবদা সর্ষে, ভেটকি পাতুরি, মটন ডাকবাংলো, চাটনি, পাঁপড়, রসগোল্লা, পায়েশ আরও অনেক কিছু। 'ভূতের রাজা দিল বর'-এর সমস্ত আউটলেটে মহালয়া থেকেই চলবে বিশেষ পুজোপার্বণ উৎসব।
আরও পড়ুন: দেবীপক্ষের আগেই ‘সুইগি’ গার্লের জয়জয়কার! হুইলচেয়ারে করেই খাবার পৌঁছে দেন বাড়ির দরজায়
সত্যজিত্ রায়ের শতবর্ষে তাঁকে শ্রদ্ধা জানাতে তাঁর পছন্দের মেনু রাখা হয়েছে এই রেস্তোরাঁয়। সাবেকি হারিয়ে যাওয়া নানা বাঙালি পদ থাকছে। আর সোদপুর ও পার্শ্ববর্তী অঞ্চলের বাসিন্দাদের ভূতের রাজার বর পেতে আর কলকাতা যেতে হবে না! বাঙালিয়ানায় মহাভোজ সারতে পুজোয় সবাইকে আসতেই হবে ভূতের রাজা দিল বর রেস্টুরেন্টে।