সংবাদসংস্থা দৈনিক ভাস্করের প্রতিবেদন অনুযায়ী, MITS গ্রুপ তার সেরা পার্ফর্মিং কর্মীদের একটি করে বিলাসবহুল এসইউভি দিয়ে পুরস্কৃত করেছে৷ চণ্ডীগড়ের অফিসে অত্যন্ত ধুমধাম করে দিওয়ালি সেলিব্রেট করেছে ওই সংস্থা৷
আরও পড়ুন: চেটেপুটে খাবে বাচ্চারা…দুর্দান্ত ডেসার্ট! বলে না দিলে বুঝতেই পারবে না যে, আতা আছে
ভাটিয়ার অসাধারণ এই কাজটি তাঁর কর্মীদের প্রতি তাঁর কৃতজ্ঞতা প্রকাশকে প্রতিফলিত করে৷ কারণ তিনি তাঁর নিজের যাত্রার শুরুতেই কঠিন সময় দেখেছিলেন। আজ MITS গ্রুপের গর্বিত প্রতিষ্ঠাতা এবং চেয়ারম্যান হিসেবে দাঁড়িয়ে থাকা ভাটিয়া ২০০২ সালে দেউলিয়া হওয়ার মুখোমুখি হয়েছিলেন বলে জানা যায়। কিন্তু তিনি থেমে থাকেননি, নিজের বুদ্ধিতে ঘুরে দাঁড়িয়েন২০১৫ সালে MITS-এ সাফল্য পান এবং আজ তাঁর নামে ১২টিরও বেশি কোম্পানি রয়েছে।
হরিয়ানার পঞ্চকুলা জেলায় অবস্থিত, ভাটিয়া ভারতের বিভিন্ন রাজ্যে MITS গ্রুপ সম্প্রসারণের পরিকল্পনা করেছিলেন এবং এমনকি বিদেশি বাজারকেও টার্গেট করেছিলেন। ২০২৩ সালে মেডিক্যাল ডায়ালগসের সাথে এক আলাপচারিতায়, ভাটিয়া বলেছিলেন, “আমরা ইতিমধ্যেই কানাডা, লন্ডন এবং দুবাইতে লাইসেন্স পেয়েছি।”