যেখানে আপনিও গেলে পাবেন ঝাল মুড়ি, আলুকাটা, ঘুগনি এবং বিভিন্ন মরশুমের মাখা ফল। যেমন পেয়ারা, আমড়া, কামরাঙ্গা ইত্যাদি। রবীন্দ্রনাথের ভাবনায় বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ের দ্বিতীয় বিদ্যালয় পাঠভবনের পর শিক্ষাছত্র। এই বিদ্যালয়কে ভর করে সোনাদার ঘুগনির দোকান এগিয়ে চলেছে গুটি গুটি পায়ে। দীর্ঘ ৪০ বছর ধরে শয়ে শয়ে ছাত্রছাত্রীরা বিদ্যালয় থেকে পাশ করে বেরিয়ে গেছেন। তবে এখনও বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক সহ পর্যটকদের খাবারের অন্যতম ভরসা সোনাদা।
advertisement
শীতে টকদই কিছুতেই বসছে না? বিশেষজ্ঞদের থেকে সহজ এই উপায় শিখুন, শীতেও চাক বাঁধবে থকথকে দই!
আজ ৫ লক্ষ টাকার সোনা কিনলে ২০৩০ সালে তার দাম কত হবে? বিনিয়োগের আগে জেনে নিন
তবে কে এই সোনা দা এবং তার পরিচয় কী! রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের বোলপুর শ্রীনিকেতন লাগোয়া লোহাগর গ্রামের বাসিন্দা সোনাতন ধারা। বাড়িতে একটি সোনার দোকান ছিল। তবে পরিবারের শেষ সন্তান বলে দাদু শখ করে নাম রেখেছিল সোনাতন ধারা। সোনাদা বীরভূমের ঐতিহ্যের বাউল শিল্পীদের মতন আপন মনে গান গেয়ে যায়।
সোনাদা বলছেন এমন ভাবে দিন কেটে গেলে যাকনা মন্দ কোথায়? মৃত্যুর পরে এখানেই থাকবো সমাধি হয়ে। তাই আপনি যদি এবার বোলপুর শান্তিনিকেতন আসেন তাহলে অন্ততপক্ষে একবার ঘুরে আসতে পারেন সোনাদার কাছ থেকে। সোনাদর কণ্ঠে রবীন্দ্র সংগীত থেকে শুরু করে বাউল গান শুনতে শুনতে আপনি সকালের টিফিন সেরে নিতে পারবেন। অথবা আপনি চাইলে বিভিন্ন মরশুমের ফল মাখাও খেতে পারবেন।