ব্যাপারটা ঠিক কী? এটাই যে, কেরলে দশম শ্রেণিতে পড়া এক শিক্ষার্থীকে দিনের পর দিন যৌন হেনস্থা করছিল পঞ্চাশোর্ধ্ব এক ব্যাক্তি৷ শুধু তাই নয়, সুযোগ বুঝে মেয়েটির উপর অত্যাচারও করত সে৷ স্কুলে যাওয়ার সময় বা স্কুল থেকে ফেরার সময়, মেয়েটিকে বারবার বিরক্ত করত৷ চক্ষু লজ্জা, নিজের সম্মান এবং বাড়ির কথা ভেবে এতদিন চুপ ছিল সে৷ অবশেষে আর সহ্য করতে পারেনি সে৷ সবার সামনে বলে ফেলে গোটা ঘটনাটি৷
advertisement
আরও পড়ুন : ফাঁকা ঘরে বউ-এর সঙ্গে লটর পটর, প্রেমিককে হাতে পেতেই চরম সিদ্ধান্ত স্বামীর!
কীভাবে ঘটনাটি প্রকাশ্যে আসল? আসলে মেয়েটি যে স্কুলে পড়ে সেখানে একটি সেমিনারের আয়োজন করা হয়েছিল৷ সেখানে শিক্ষার্থীদের জন্য বিশেষ ক্লাসের ব্যবস্থা ছিল৷ মেয়েরা রাস্তাঘাটে নানা ধরনের ঘটনার শিকার হয়ে থাকে৷ এমন পরিস্থিতিতে তারা কী করবে? সেসব সম্বন্ধে সচেতনতা বৃদ্ধি করাই ছিল উদ্দেশ্য৷ কিন্তু সেখানে এমন সত্যি ঘটনা সামনে চলে আসবে, সেটা হয়তো প্রত্যাশা করেননি কেউ৷
জানা গিয়েছে, মেয়েটির থেকে পুরো ঘটনা জানার পরই স্কুলের তরফে থানায় অভিযোগ জানানো হয়৷ এরপর পুলিশ ৫৩ বছরের মুনিসেলভাম নামের ওই ব্যক্তিকে গ্রেফতার করে৷ অপরাধী নিজেও অপরাধের কথা শিকার করেছে৷ তাঁর বিরুদ্ধে আপাতত মামলা চলছে৷ পুলিশ আশাবাদী, কঠিন শাস্তি দেওয়া হবে অভিযুক্তকে৷
আরও পড়ুন : মায়ের কোল থেকে শিশু ছিনতাই শিম্পাজির, টুকরো টুকরো করল দেহ! শিউরে উঠবেন
দশ বছরের মেয়েকে যৌন নিপীড়নের অভিযোগে ৫৩ বছর বয়সী এক ব্যক্তিকে গ্রেফতার করেছে মুন্নার পুলিশ। স্কুলে কাউন্সেলিং চলাকালীন মেয়েটি হয়রানির তথ্য প্রকাশ করে। পরে মামলার রেজিস্টার পুলিশ তাকে হেফাজতে নেয়।
মুন্নার পুলিশ একটি নাবালিকা মেয়ের উপর যৌন নিপীড়নের মামলায় মুনিসেলভম নামে 53 বছর বয়সী এক ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করেছে। দশ বছর বয়সী এক মেয়ের ওপর সে অত্যাচার করেছে। গত কয়েকদিন ধরে অভিযুক্তরা শিশুটিকে উত্ত্যক্ত করে আসছিল বলে জানা গেছে।
স্কুলে কাউন্সেলিং চলাকালীন মেয়েটি হয়রানির তথ্য প্রকাশ করে। এরপর কর্মকর্তারা ঘটনাটি পুলিশকে জানান। পুলিশ মামলা দায়ের করে অভিযুক্তকে গ্রেফতার করেছে। অভিযুক্তকে আদালতে হাজির করা হয়।