অ্যাশমিরির ছোট ছেলে এখনও স্তনদুগ্ধ পান করে। এই কারণে অ্যাশমিরি যখন তাঁর ব্রেস্ট মিল্ক পাম্প করে একটি প্যাকেটে রাখতে যান, তখন তিনি বেশ অবাক হয়ে যান। কারণ অ্যাশমিরির ব্রেস্ট মিল্ক এমনিতে ঘন এবং সাদা রঙের। কিন্তু সেই সময় অ্যাশমিরি লক্ষ্য করেন যে, তাঁর স্তন দুগ্ধের রঙ হালকা সবজেটে রঙের হয়ে গিয়েছে। প্রথমে স্তনদুগ্ধের রঙের পরিবর্তন দেখে ঘাবড়ে যান। অ্যাশমিরি মনে করেন যে, করোনার প্রভাবে তাঁর শরীরে এমন কিছু হয়েছে, যে কারণে তাঁর ব্রেস্ট মিল্কের রঙ পরিবর্তন হয়ে গিয়েছে এবং সেটিকে বিষাক্ত করে দিয়েছে। কিন্তু পরে অ্যাশমিরি জানতে পারেন, যে তাঁর স্তনদুগ্ধ আগের থেকেও বেশি পুষ্টিকর হয়ে গিয়েছে, যা ইমিউনিটি বাড়াতে সক্ষম।
advertisement
আরও পড়ুন- অবিশ্বাস্য! সুস্থ হয়ে উঠেছে সাপে কাটা রোগী, বন্ধ হয়েছিল যার কিডনির ক্রিয়া
করোনা বাড়িয়ে দিয়েছে ব্রেস্ট মিল্কের গুণ:
অ্যাশমিরি সম্প্রতি সোশ্যাল মিডিয়ায় তাঁর ব্রেস্ট মিল্কের ছবি পোস্ট করেছেন। সেখানে একটি প্যাকেটে দেখা যাচ্ছে, করোনার আগের সাদা রঙের স্তনদুগ্ধ এবং আর একটিতে করোনার পরে হালকা সবজেটে রঙের স্তনদুগ্ধ রয়েছে। করোনার প্রভাবে তার ব্রেস্ট মিল্কের রং হালকা সবজেটে রঙ ধারণ করেছে। সেই দুধের গুণাগুণ অনেক বেশি বলে দাবি তাঁর। অ্যাশমিরি জানিয়েছেন যে, তাঁর বাচ্চার সঙ্গে সঙ্গে তিনি নিজেও সেই ব্রেস্ট মিল্ক পান করেন।
আরও পড়ুন- দিদির বিয়েতে উদ্দাম নাচ বোনের, দেখুন সেই ভাইরাল ভিডিও!
ব্রেস্ট মিল্কে পড়েছে খাদ্যের প্রভাব:
রিপোর্ট অনুযায়ী, করোনা পজিটিভ হওয়ার পরে অ্যাশমিরির খাদ্যাভ্যাসে পরিবর্তন ঘটেছে। সেই সময় তিনি পুষ্টিকর খাদ্য গ্রহণ করেছেন। বেশি করে শাকসবজি খাওয়ার ফলে এর প্রভাব পড়েছে তাঁর স্তনদুগ্ধের উপরে। এর ফলে তাঁর ছোট ছেলে যে এখনও ব্রেস্ট মিল্ক পান করে, তাঁর আরোগ্য লাভেও সাহায্য করে সেই ব্রেস্ট মিল্ক। স্তন দুগ্ধের এই ধরনের গুণ দেখে অ্যাশমিরি খোদ নিজের স্তনদুগ্ধ পান করতে শুরু করেছেন।