কিন্তু সম্প্রতি সোশ্যাল মিডিয়ায় এমনই একটি ভিডিও ভাইরাল হয়েছে, যেখানে দেখা গিয়েছে, বেলপাতায় রয়েছে সাতটি বা পাঁচটি পাতা। দাবি করা হচ্ছে এই বেলপাতা একেবারেই বিরল।
ওই বেলপাতার ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়েছে। সেখানে দেখা গিয়েছে এই বিরল বেলপাতা, যার পাঁচ এবং সাতটি পত্র রয়েছে। ভক্তরা দাবি করেছেন, সাধারণত বেলপাতার তিনটি পত্র থাকলেও এই পাতাটি পঞ্চ বা সপ্তপর্ণী। তাঁদের দাবি, শ্রাবণ মাসে বাবা মহাদেবের আশীর্বাদেই এমন হয়েছে।
advertisement
খুব চেনা কিছু গাছের মধ্যে আমপাতা এমন পাঁচ বা সাত পাতার হয়ে থাকে। আবার ছাতিম পাতাও সপ্তপর্ণী হিসেবে পরিচিত। সাধারণত বেলপাতা ত্রিপর্ণীই হয়ে থাকে।
জানা গিয়েছে, ভিলওয়াড়া জেলার কোটরি এলাকার আকোলা গ্রামে বনস নদীর তীরে অবস্থিত শিবমন্দিরে একটি বেল গাছ রোপণ করা হয়েছিল বহু বছর আগে। সেই গাছেই এক ব্যক্তি এই বিরল পাঁচমুখী ও সাতমুখী বেলপাতা দেখতে পান। মনে করা হয়, শুধুমাত্র ভাগ্যবান ব্যক্তিরাই তিনটির বেশি পাতাযুক্ত বিল্বপত্রের সন্ধান পান।
মন্দিরের মহন্ত রামস্নেহী দাস স্থানীয় আকোলা গ্রামে বনস নদীর তীরে গাছে পাওয়া বেলপত্র সম্পর্কে জানান। তিনি বলেন, এক ভক্ত লোকেশ আচার্য পূজার জন্য বেলপাতা আনতে গিয়েছিলেন। তখনই এই বিরল পাতার সন্ধান পান তিনি। এটা খুবই সৌভাগ্যের বিষয় বলে মন্তব্য করেন তিনি।