TRENDING:

Old Menu Card: ৭ টাকার এগরোল, ৩০ টাকার বিরিয়ানি! ২০০১ সালের মেনু পেয়ে নস্টালজিয়া নেটপাড়ায়, কত ছিল খাবারের দাম

Last Updated:

Old Menu Card: কত দাম ছিল খাবারের? ২০২৩ সালে দাঁড়িয়ে সেই মূল্যতালিকা দেখে চমকে উঠতে হয়। সত্যি, ২২ বছরে মূল্যবৃদ্ধি কীভাবে গ্রাস করেছে মানুষকে।

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
মূল্যবৃদ্ধিতে নাজেহাল অবস্থা মানুষের। মেট্রোপলিটন শহর থেকে শুরু করে শহরতলি, গ্রাম, সবেতেই এক অবস্থা। বাড়ির গুরুজনেরা যখন তাঁদের সময়ের খাবারের দাম, যানবাহনের ভাড়ার কথা বলেন, তখন চমকে যেতে হয়। আনা, পয়সা তো এখন একেবারেই লুপ্ত। কিন্তু ৯০ দশকের শেষের দিকেও আনা বা পয়সার চল অল্পসল্প ছিল।
৭ টাকার এগরোল, ৩০ টাকার বিরিয়ানি! ২০০১ সালের মেনু পেয়ে নস্টালজিয়া নেটপাড়ায়, কত ছিল খাবারের দাম
৭ টাকার এগরোল, ৩০ টাকার বিরিয়ানি! ২০০১ সালের মেনু পেয়ে নস্টালজিয়া নেটপাড়ায়, কত ছিল খাবারের দাম
advertisement

আরও পড়ুন: কলকাতার কলেজে পা ভিকি কৌশলের, স্পষ্ট বাংলায় কথা স্যাম বাহাদুরের, কী বললেন তারকা, দেখুন ভিডিও

এমনই এক দুঃসময়ে সোশ্যাল মিডিয়ায় হঠাৎ আবির্ভাব হল ২০০১ সালের মেনু কার্ডের ছবি। যা দেখে গোটা নেটিজেনরা নস্টালজিয়ায় ভাসছেন। কত দাম ছিল খাবারের? ২০২৩ সালে দাঁড়িয়ে সেই মূল্যতালিকা দেখে চমকে উঠতে হয়। সত্যি, ২২ বছরে মূল্যবৃদ্ধি কীভাবে গ্রাস করেছে মানুষকে।

advertisement

দেখুন সেই মেনু কার্ড

৩০ টাকা দিয়ে তখন চিকেন বিরিয়ানি পাওয়া যেত। একটা এগরোলের দাম মাত্র ৭ টাকা ছিল। ভেজিটেবল রোল মিলত মাত্র ৭ টাকা ৫০ পয়সায়। মটন বিরিয়ানি পাওয়া যেত মাত্র ৩২ টাকায়। মটন কাঠি কবাব ছিল ২৫ টাকার। পনির বাটার মসালা মিলত মাত্র ২৪ টাকায়। একটি রুমালি রুটির দাম ছিল মাত্র ১ টাকা ২৫ পয়সা।

advertisement

সেরা ভিডিও

আরও দেখুন
ফাঁকা নেই হোটেলের রুম! কেন সবাই ভিড় জমাচ্ছেন বক্সা এবং জলদাপাড়ার জঙ্গলে?
আরও দেখুন

নেটদুনিয়ায় হাহাকার মানুষের। সকলেই বলছে, আহা কোথায় গেল সেসব দিন! কেউ বলছেন, ১০ টাকারও কমে এগরোল পাওয়া যেত তখন, আর এখন সেই ১০ টাকাতে এখন একটা বড়া পাও-ও পাওয়া যায় না।

বাংলা খবর/ খবর/পাঁচমিশালি/
Old Menu Card: ৭ টাকার এগরোল, ৩০ টাকার বিরিয়ানি! ২০০১ সালের মেনু পেয়ে নস্টালজিয়া নেটপাড়ায়, কত ছিল খাবারের দাম
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল