এখনও পর্যন্ত জেলায় বিভিন্ন কোয়ারেন্টাইনে রয়েছে আড়াই হাজার ভিন রাজ্য থেকে ফিরে আসারা। আর হোম কোয়ারেন্টাইনে রয়েছে প্রায় সাড়ে ৬ হাজার বাসিন্দা। প্রতিনিয়ত তাদের খোঁজ নেওয়া হচ্ছে। জেলা স্বাস্থ্য দপ্তরই সেই বিষয়ে খোঁজ নিচ্ছে। বাইরে থেকে যারাই ঘরে ফিরছেন সকলকেই কোয়ারেন্টাইন সেন্টারে থাকা আবশ্যিক বলা হয়েছে সরকারী নির্দেশিকায়। জেলাশাসক জানান, বিশেষ করে ৫টি রাজ্য থেকে ফিরে আসাদের ওপর বাড়তি নজর দেওয়া হচ্ছে। সেই রাজ্যগুলি হল দিল্লি, মহারাষ্ট্র, মধ্যপ্রদেশ, চেন্নাই এবং গুজরাট। এই পাঁচ রাজ্য থেকে ফেরা পরিযায়ী শ্রমিক-সহ অন্যান্যদের বাড়তি নজরবন্দী করা হচ্ছে। তিনি জানান, করোনা মানেই আতঙ্কিত হওয়ার কিছু নেই। সতর্ক থাকতে হবে। সেইসঙ্গে তিনি এও জানান, কলকাতার পর শিলিগুড়িতেও পেইড করোনা চিকিৎসা শুরু হবে। এনিয়ে নার্সিংহোম কর্তৃপক্ষের সঙ্গে আলোচনা করা হবে। দ্রুত তা চালু করা হবে। তিনি এও জানান, এখনও পর্যন্ত করোনা আক্রান্ত অনেক রোগীই সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন। আরও কয়েকজনও দ্রুত সুস্থ হয়ে বাড়িতে ফিরবেন।
advertisement
এদিনের বৈঠকে ছিলেন শিলিগুড়ি পুরসভার প্রশাসক মণ্ডলীর চেয়ারম্যান অশোক ভট্টাচার্য, মহকুমা পরিষদের সভাধিপতি তাপস সরকার, বিরোধী দলনেতা কাজল ঘোষ, এসজেডিএ'র ভাইস চেয়ারম্যান নান্টু পাল, সদস্য রঞ্জন সরকার, জিটিএ'র প্রতিনিধি সহ জেলা পুলিশ ও প্রশাসনের কর্তারা।
Partha Pratim Sarkar