স্থানীয়রা বিষয়টি লক্ষ করে খবর দেন কালিয়াচক থানার পুলিশকে। পরে পুলিশ এসে মৃতদেহ উদ্ধার করে ময়না তদন্তের জন্য। মালদা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠায়। জানা গিয়েছে , নবম শ্রেণীর পড়ুয়া ওই ছাত্রী আরও এক বান্ধবীর সঙ্গে বুধবার সকালে এক গৃহশিক্ষকের কাছে টিউশন পড়তে গিয়েছিল। টিউশন থেকে বেরিয়ে আর বাড়ি ফেরেনি ওই ছাত্রী। সঙ্গে থাকা বান্ধবী জানায় , "এলাকার এক মুদিখানার দোকানের কাছে দাঁড়িয়েছিল ওই ছাত্রী। এরপর থেকে তাঁর আর খোঁজ মেলেনি । রাত পর্যন্ত তাঁর খোঁজে তল্লাশি করেন পরিবার ও আত্মীয়রা। সকালের দেহ উদ্ধারের ঘটনায় চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়ে। খবর পেয়ে এলাকায় পৌঁছয় বিশাল পুলিশ বাহিনী। কে বা কারা ঘটনার সঙ্গে জড়িত তা খুঁজে বের করে দৃষ্টান্ত মূলক শাস্তির দাবিতে সরব হন এলাকার বাসিন্দারা। ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে কালিয়াচক থানার পুলিশ।
advertisement
আরও পড়ুন: রানওয়ে ছেড়ে উড়ানের সময় ১০০কিলোর চাকা খুলে পড়ল মাটিতে! রইল ভয়ঙ্কর ভিডিও
আরও পড়ুন: প্রেগন্যান্সিতেও আলিয়ার স্টাইল স্টেটমেন্ট মুগ্ধ করে
ওই ছাত্রীর মা বলেন, ভাইঝি ও মেয়ে একসঙ্গে টিউশন পড়তে গিয়েছিল। ভাইঝি ফিরে এলেও মেয়ে ফেরেনি। দীর্ঘক্ষণ কোনও খোঁজখবর না পেয়ে আত্মীয়-স্বজনকে জানায়। তাঁরাও খোঁজাখুঁজি করেন। কিছুতেই মেয়ের কোনও খবর পাওয়া যায়নি। আজ দুপুর নাগাদ মৃতদেহের কথা জানতে পারি। এই ঘটনার সঙ্গে যে বা যাঁরা যুক্ত তাদের ফাঁসি চাই। পুলিশ জানিয়েছে, "মৃতদেহের ময়নাতদন্তে কিভাবে মৃত্যু তা জানা যাবে। ঘটনার পিছনে ওই ছাত্রীর পরিচিত কারো যোগ থাকতেও পারে। তদন্তের সব সম্ভাবনায় খতিয়ে দেখা হচ্ছে। দোষীরা কেউ রেহাই পাবে না।