TRENDING:

Toy Train| অস্তিত্ব রাখতে বড় সিদ্ধান্ত, এবার টয় ট্রেনে শ্যুটিং আরও সহজ

Last Updated:

Toy Train| বিশ্বের মানুষের প্রিয় টয় ট্রেন থেকে লাভ করতে বিনোদন জগতের সাহায্য নিতে চলেছে উত্তর পূর্ব সীমান্ত রেলওয়ে।

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
#কলকাতা: কখনও ধস, কখনও আবার রাজনৈতিক অশান্তির কারণে দিনের পর দিন বনধ। করোনা পরিস্থিতিতে পরিষেবাটাই বন্ধ হয়ে আছে বিধিনিষেধের কারণে। যার ফলে বিশ্বের অন্যতম হেরিটেজ দার্জিলিং (Darjeeling) হিমালয়ান রেলওয়ে বা ডি এইচ আরের ভবিষ্যৎ প্রশ্নের মুখে। এরকম অবস্থায় বিশ্বের মানুষের প্রিয় টয় ট্রেন (Toy Train) থেকে লাভ করতে বিনোদন জগতের সাহায্য নিতে চলেছে উত্তর পূর্ব সীমান্ত রেলওয়ে।
advertisement

দীর্ঘদিন ধরেই দার্জিলিং সিনেমা পরিচালক-প্রযোজকদের কাছে ভীষণ আকর্ষণের জায়গা। শুটিং করার জন্য পদ্ধতি আরও সহজ করার উদ্যোগ নিল উত্তর পূর্ব সীমান্ত রেলওয়ে। উত্তর পূর্ব সীমান্ত রেলওয়ে ওয়েবসাইটে তাদের শুটিংয়ের অনুমতির জন্যে   বিশেষ একটি লিংক দিয়েছে। https://nfr.indianrailways.gov.in এই ওয়েবসাইটে ক্লিক করলেই সব অনুমতি পেয়ে যাবেন। এখানে দার্জিলিং হিমালয়ান রেলওয়ের চৌহদ্দীর মধ্যে শুটিং সাইট বা সংশ্লিষ্ট অফিসে সশরীরে উপস্থিত না হয়ে অনলাইনে আবেদন করা যাবে। এছাড়া প্রয়োজনীয় কাগজ স্ক্যান করে পাঠানো যাবে। আবেদন প্রসেস হয়ে যাবে অনলাইনে বর্তমান নির্দেশিকা অনুযায়ী। অনলাইনে শুটিংয়ের অনুমতি পাওয়ার আগে প্রয়োজনীয় মাশুলও জমা দেওয়া যাবে অনলাইনে। এর ফলে প্রসেসিং সময় বাঁচবে।

advertisement

করোনা কালে যাতায়াত এড়ানো যাবে।উত্তর পূর্ব সীমান্ত রেলওয়ে সূত্রে খবর, বলিউড সহ দেশের একাধিক অঞ্চল যেমন কলকাতা, হায়দ্রাবাদ, চেন্নাই সহ বিভিন্ন স্থানের ফিল্ম প্রযোজকরা অনেক সময় বুঝে উঠতে পারেন না দার্জিলিঙ টয় ট্রেনে কিভাবে শুটিং করবেন। তাই বাতাসিয়া লুপ, অ্যাগনি পয়েন্ট, ঘুম স্টেশন, দার্জিলিং স্টেশন, সুকনা ও রংটং স্টেশনের মাঝে মহানন্দা বন্যপ্রাণ সংরক্ষিত অরণ্য আছে। এই সব জায়গায় শুটিং করতে চায় পরিচালক-প্রযোজকরা।

advertisement

সেরা ভিডিও

আরও দেখুন
সুন্দরবনের লক্ষ্মীপুজো কার্নিভাল, জাঁকজমকে কলকাতার দুর্গাপুজো কার্নিভালকে টেক্কা!
আরও দেখুন

দার্জিলিংয়ে পাকদণ্ডী বেয়ে টয় ট্রেনের রুটে একাধিক সিনেমার শুটিং হয়েছে। যার মধ্যে ১৯৬১ সালে যব প্যায়ার কিসি সে হোতা হ্যায়, ১৯৬২ সালে চায়না টাউন, ১৯৬৯ সালে আরাধনা, রাজু বন গ্যায়া জেন্টলম্যান ১৯৯২ সালে, ২০০৫ সালে পরিণীতা, ২০১২ সালে বরফি, ২০১৭ সালে জগগা জাসুস শুটিং হয়েছিল। উত্তর পূর্ব সীমান্ত রেলওয়ে আশাবাদী টয় ট্রেনের হাত ধরে ফিরবে ব্যবসা। টয় ট্রেনের হাত ধরেই হাসি ফিরবে দার্জিলিংয়ের লাইন প্রোডিউসারদের মুখে৷

advertisement

বাংলা খবর/ খবর/উত্তরবঙ্গ/
Toy Train| অস্তিত্ব রাখতে বড় সিদ্ধান্ত, এবার টয় ট্রেনে শ্যুটিং আরও সহজ
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল