এবার থেকে ঘরের পাশেই মিলবে টিকা। পুরসভার ১০টি উপ স্বাস্থ্য কেন্দ্র রয়েছে ১০টি ওয়ার্ডে। এখোনো পর্যন্ত ওই ১০টি ওয়ার্ড এবং তার সংলগ্ন এলাকার বাসিন্দারা অনায়াসেই টিকা পেয়েছে এই কেন্দ্রগুলো থেকে। এবারে এই সেন্টারগুলোকে পুরসভার ৪৭টি ওয়ার্ডের মধ্যেই ঘোরানো হবে। যাতে সহজেই কাছাকাছি কেন্দ্র থেকে ভ্যাকসিন নিতে পারে স্থানীয়রা। আজ একথা জানান পুর প্রশাসক গৌতম দেব। এছাড়া উত্তরবঙ্গ মেডিকেলের ওপর চাপ কমাতে বর্ধমান রোডেও একটি টিকা সেন্টার করা হবে। এতে কিছুটা কম ঝক্কি পোহাতে হবে স্থানীয় বাসিন্দাদের। শিলিগুড়ি জেলা হাসপাতালের ওপর চাপ কমাতে আরো একটি টিকা কেন্দ্র চালু করা হচ্ছে।
advertisement
শিলিগুড়ি কাঞ্চনজঙ্ঘা স্টেডয়ামের ফোসিন গেটে টিকা কেন্দ্র খোলা হচ্ছে। প্রতিদিন গড়ে ৫০০ জনকে টিকা দেওয়া হয় জেলা হাসপাতাল থেকে। লম্বা লাইনে দাঁড়িয়ে থাকতে হয়। তাই পৃথক কেন্দ্র খোলা হচ্ছে। প্রশাসক জানান, শহরবাসীকে যাতে টিকা নিয়ে কোনো সমস্যার মুখে পড়তে না হয়, সেদিকে নজর দেওয়া হয়েছে। কোনো হয়রানির শিকার হতে না হয়, সেদিকেও পুর প্রশাসন নজর দিচ্ছে। সেইসঙ্গে বেসরকারী উদ্যোগেও টিকাকরণ চলবে। স্বাস্থ্য দপ্তরের বৈধ অনুমতি নিয়েই ক্লাব বা স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনের আয়োজনে টিকা কেন্দ্র করা যাবে। দেবাঞ্জন কাণ্ডের পর আরো সতর্ক জেলা প্রশাসন এবং স্বাস্থ্য দপ্তরও।